পঞ্চম শ্রেণি - ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা, প্রথম অধ্যায় - আকাইদ, এককথায় উত্তর

                                      ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা

প্রথম অধ্যায়  

       এককথায় উত্তর    আকাইদ

১.    ঈমান কী শব্দ?               
 উঃ আরবি শব্দ।
২.    ঈমান শব্দটির অর্থ কী?        
    উঃ দৃঢ় বিশ্বাস।
৩.    মহানবী (স) যা কিছু নিয়ে এসেছেন সে সকল বিষয় অন্তরে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা ও মুখে স্বীকার করাকে কী বলে?     উঃ ঈমান।
৪.    ঈমান সংশ্লিষ্ট বিস্তারিত বিষয় দৃঢ় বিশ্বাস ও প্রত্যায়ের নাম কী?    
উঃ আকাইদ
৫.    আকাইদ শব্দটি কোন বচন?  
      উঃ বহুবচন।
৬.    আকৗদা শব্দের বহুবচন কী? 
        উঃ আকাইদ।
৭.    প্রকৃত মুসলিম হওয়ার জন্য একজন মুসলিমে কি বিশুদ্ধ হওয়া জরুরি? 
উঃ ঈমান ও আকাইদ।
৮.    ইসলামের স্তম্ভ কয়টি?    
 উঃ পাঁচটি।
৯.    ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে প্রথম ও প্রধান কী?  
   উঃ ঈমান।
১০.    কোনটি ছাড়া প্রকৃত মুমিন হওয়া যায় না?
  উঃ বিশুদ্ধ আকৗদা।
১১.    কে আমাদের ¯্রষ্টা?      
      উঃ মহান আল্লাহ।
১২.    হুকুমদাতা, রিযিকদাতা ও পরিত্রাণকারী কে?  
  উঃ আল্লাহ।
১৩.    আল্লাহ পদভ্রষ্ট মানুষকে হেদায়ত করার জন্য কাদের পাঠিয়েছেন?   
     উঃ নবী-রাসূলদের।
১৪.    সর্বশেষ নবী ও রাসূল কে? 
    উঃ হযরত মুহাম্মদ (স)।
১৫.    আদর্শ জীবন গঠনের জন্য আল্লাহ কী পাঠিয়েছেন?        
    উঃ বিধান সম্বলিত কুরআন।
১৬.    মৃত্যুর পরের জীবনকে কী বলে?     
   উঃ আখিরাত।
১৭.    কোথায় আমাদের কাজের হিসাব নেওয়া হবে? 
উঃ হাশরের ময়দানে।
১৮. এর অর্থ কী? 
উঃ আল্লাহু তা’য়ালার পরিচয়।
১৯.    খালিক শব্দের অর্থ কী?           
 উঃ সৃষ্টিকর্তা।
২০.    “আকাশ ও পৃথিবীতে এবং এই দুইয়ের মাঝে যা কিছু আছে সবই আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন” এটি কার বাণী?  
  উঃ আল্লাহর।
২১.    উপরোক্ত বাণীটি কোন সূরার অন্তর্গত?     
 উঃ সূরা আস সাজদা।
২২.    যারা আল্লাহর আদেশ পালন করে তাদেরকে কী বলে?
উঃ মুমিন
২৩.     ঈমান কী শব্দ?        
  উঃ আরবি।
২৪.    ঈমান শব্দটির অর্থ কী?       
 উঃ দৃঢ় বিশ্বাস।
২৫.    মহানবী (স) যা কিছু নিয়ে এসেছেন সে সকল বিষয় অন্তরে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা ও মুখে স্বীকার করাকে কী বলে?     উঃ ঈমান।
২৬.    ঈমান সংশ্লিষ্ট বিস্তারিত বিষয় দৃঢ় বিশ্বাস ও প্রত্যায়ের নাম কী?    
উঃ আকাইদ
২৭.    আকাইদ শব্দটি কোন বচন?    
   উঃ বহুবচন।
২৮.    আকৗদা শব্দের বহুবচন কী?    
     উঃ আকাইদ।
২৯.    প্রকৃত মুসলিম হওয়ার জন্য একজন মুসলিমে কি বিশুদ্ধ হওয়া জরুরি? 
            উঃ ঈমান ও আকাইদ।
৩০.    ইসলামের স্তম্ভ কয়টি?       
     উঃ পাঁচটি।
৩১.    ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে প্রথম ও প্রধান কী?   
 উঃ ঈমান।
৩২.    কোনটি ছাড়া প্রকৃত মুমিন হওয়া যায় না?  
   উঃ বিশুদ্ধ আকৗদা।
৩৩.    কে আমাদের ¯্রষ্টা?        
    উঃ মহান আল্লাহ।
৩৪.    হুকুমদাতা, রিযিকদাতা ও পরিত্রাণকারী কে?   
উঃ আল্লাহ।
৩৫.    আল্লাহ পদভ্রষ্ট মানুষকে হেদায়ত করার জন্য কাদের পাঠিয়েছেন?    
    উঃ নবী-রাসূলদের।
৩৬.    সর্বশেষ নবী ও রাসূল কে?  
  উঃ হযরত মুহাম্মদ (স)।
৩৭.    আদর্শ জীবন গঠনের জন্য আল্লাহ কী পাঠিয়েছেন?    
       উঃ বিধান সম্বলিত কুরআন।
৩৮.    মৃত্যুর পরের জীবনকে কী বলে?   
    উঃ আখিরাত।
৩৯.    কোথায় আমাদের কাজের হিসাব নেওয়া হবে?
 উঃ হাশরের ময়দানে
৪০.  এর অর্থ কী?
 উঃ আল্লাহু তা’য়ালার পরিচয়।
৪১.    খালিক শব্দের অর্থ কী?        
   উঃ সৃষ্টিকর্তা।
৪২.    “আকাশ ও পৃথিবীতে এবং এই দুইয়ের মাঝে যা কিছু আছে সবই আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন” এটি কার বাণী?    
 উঃ আল্লাহর।
৪৩.    উপরোক্ত বাণীটি কোন সূরার অন্তর্গত?    
   উঃ সূরা আস সাজদা।
৪৪.    যারা আল্লাহর আদেশ পালন করে তাদেরকে কী বলে?  
উঃ মুসলিম
৪৫.    মুসলিমদের আচর আচরণ কেমন হয়?     
    উঃ সুন্দর।
৪৬.    ইয়্যাকা না’বুদা ওয়া ইয়্যাকা নাসতা’ঈন” এর অর্থ কী?  
 উঃ আমরা শুধুমাত্র তোমারই ইবাদত করি, শুধুমাত্র তোমার কাছেই সাহায্য চাই।
৪৭.    সারা বিশ্বের পালনকর্তা কে?              
    উঃ আল্লাহ।
৪৮.    গাছ-পালা কীভাবে খাদ্য প্রস্তুত করে?
উঃ পাতার সাহায্যে সূর্যের আলো থেকে।
৪৯.    গাছ-পালা বাতাস থেকে কী গ্রহণ করে? 
 উঃ কার্বন-ডাই-অক্সাইড।
৫০.    আমরা শ্বাস নেওয়ার সময় কী গ্রহণ করি?       
     উঃ অক্সিজেন।
৫১.    “ভূ-পৃষ্ঠে কত প্রাণী আছে সকলের খাদ্য দানের দায়িত্ব আল্লাহ তা’য়ালার” এটি কোন সূরার অন্তর্গত?   
 উঃ সূরা আল হূদ।
৫২.    পানি চক্রাকারে বাষ্প হয়ে পুনরায় পানিতে পরিণত হওয়াকে কী বলে? 
উঃ পানিচক্র।
৫৩.    আল্লাহু তা’আলা কাকে পছন্দ করেন না?  
  উঃ অপচয়কারীকে।
৫৪.    শক্তির মূল উৎস কী?    
        উঃ সূর্য।
৫৫.    আল্লাহু তা’য়ালার গুণবাচক নামসমূহকে কী বলে?  উঃ আসমাউল হুসনা।
৬.    “আসমা’ শব্দের অর্থ কী?         উঃ নামসমূহ।
৫৭.    ‘আল-হুসনা’ শব্দের অর্থ কী?         উঃ সুন্দরতম।
৫৮.    আল্লাহু গাফূরুন অর্থ কী?           উঃ আল্লাহ অতিক্ষমাশীল।
৫৯.    আল্লাহু হালীমুন অর্থ কী?         উঃ আল্লাহ অতি সহনশীল।
৬০.    আল্লাহু সামীউন অর্থ কী?     উঃ আল্লাহ সর্বশ্রতা।
৬১.    আল্লাহু বাসীরুন অর্থ কী?         উঃ পথ প্রদর্শক।
৬২.    হাদী অর্থ কী?                 উঃ আল্লাহর বাণী।
৬৩.    ওহী মানে কী?             উঃ আল্লাহর বাণী।
৬৪.    প্রধান আসমানী কিতাব কয়খানা?         উঃ চারখানা।
৬৫.    খাতামুন্নাবিয়্যীন অর্থ কী?         উঃ সর্বশেষনবী।
৬৬.    প্রত্যেক প্রাণী কিশের স্বাদ গ্রহণ করবে?     উঃ মৃত্যুর।
৬৭.    আখিরাত জীবনের স্তর কয়টি?         উঃ ৬টি।
৬৮.    আখিরাত জীবনের স্তর কোনটি?         উঃ কবর।
৬৯.    সওয়াল-জাওয়াব মানে কী?         উঃ প্রশ্ন ও উত্তর।
৭০.    মীযান অর্থ কী?             উঃ পরিমাপক।
৭১.    কে শিঙ্গায় ফুঁক দেবেন?         উঃ হযরত ইসরাফীল (আ)।
৭২.    পা-পূণ্য বিচারের জন্য সমবেত করার দিনকে কী বলে?             উঃ ইয়াওমুল হাশর।
৭৩.    হাশর মানে কী?             উঃ সমবেত হওয়া।
৭৪.    ইয়াওমুন মানে কী?             উঃ দিন।
৭৫.    ইয়াওমুল হাশর মানে কী?     উঃ সমবেত হওয়ার দিন।
৭৬.    খাতমুন্নাবিয়্যীন কে?        উঃ হযরত মুহাম্মদ (স)।
৭৭.    চিরস্থায়ী সুখের স্থান কোনটি?     উঃ জান্নাত।
৭৮.    চিরস্থায়ী শাস্তির স্থান কোনটি?     উঃ জাহান্নাম।
৭৯.    পাপ পূণ্য কিসে ওজন করা হবে?     উঃ মীযানে।
৮০.    নিখিল বিশ্বের এক মাত্র অধিপতি কে?     উঃ আল্লাহ তায়ালা।
৮১.    সত্তায় এক ও অদ্বিতীয় এবং গুণে অতুলনীয় কে?       উঃ আল্লাহ।
৮২.    কে একমাত্র হুকুম দাতা, রিজিকদাতা ও পরিত্রাণ কারী? উঃ আল্লাহ
৮৩.    আমাদের সুন্দর সুন্দর বাড়িঘর, বড় বড় দালান-কোটা, স্কুল-কলেজ ইত্যাদি আপনা আপনি তৈরি হয়নি। গাছপালা, পশুপাখি, জীবজন্তু ও আপনা আপনি সৃষ্টি হয়নি। এগুলো সৃষ্টি করেছেন। 
   উঃ আল্লাহ তায়ালা কর্তৃক।
৮৪.    মহাকাশ, বিশাল পৃথিবী, পাহাড়-পর্বত, নদী-সাগর, মহাসাগর, চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-নক্ষত্র এগুলোর দিকে মন দিয়ে তাকালে বোঝা যাবে যে এগুলো 
 উঃ আপনা আপনি তৈরি হয়নি।
৮৫.    আল্লাহর আই ও বিধানের জ্ঞান অর্জন করা আমাদের জন্য কি?      উঃ ফরজ।
৮৬.    আল্লাহর বিধান কোথায় আছে?         উঃ কুরআন মাজিদে।
৮৭.    কোন সম্পর্কে জানাও ইমান থাকা অপরিহার্য 
ক) কবর কিয়ামত        খ) হাশর, মিযান
গ) জান্নাত, জাহান্নাম    গ) উল্লিখিত সবগুলো     উঃ (ঘ)
৮৮.    নবী-রাসূল কে জ্ঞানদানের জন্য আল্লাহ যে মাধ্যম ব্যবহার করেছেন তার নাম কী?                 উঃ ওহি।
৮৯.    যে কিতাব নবী-রাসূলকে জ্ঞান দেওয়া হয়েছে তাকে কী বলে?     উঃ আল্লাহর কিতাব।
৯০.    যে ব্যক্তি আল্লাহর একত্ব, তাঁর গুণাবলি, তাঁর বিধান এবং তাঁর পুরস্কার ও শাস্তি সম্পর্কে জানে ও অন্তর দিয়ে বিশ্বাস করে তাকে কী বলা হয়। উঃ মুমিন।
৯১.    ইমানের ফলকী?                         উঃ মানুষকে আল্লাহর অনুগত বান্দা হিসেবে গড়ে তোলা।
৯২.    মহান আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্বশক্তিমান এবং সমস্ত ক্ষমতার একমাত্র মালিক। সুতরাং আমরা                
উঃ মহান আল্লাহর কাছে নিজেদের সম্পূর্ণ ভাবে সোপার্দ করব।
৯৩.    নবী- রাসূল হলেনÑ ক) যারা হাদী বা পথ প্রদর্শক    খ) যারা পাপ কাজ থেকে সব সময় বিরত থাকতেন।    গ) যারা মানুষকে আল্লাহর নির্দেশিত পথে চলার জন্য দাওয়াত দিতেন।     ঘ) উপরের সবগুলোই সঠিক।         উঃ উপরের সবগুলোই সঠিক।
৯৪.    মহান আল্লাহ নবি-রাসূলগণকে কেন পাঠিয়েছেন?    
ক) মানুষের জীবন মঙ্গলময় করার জন্য।     খ) মানুষের কল্যাণসাধান করার জন্য। গ) মানুষকে আল্লাহর অনুগত বান্দা হিসেবে গড়ে তোলা।  ঘ) উপরে সবগুলোই সঠিক। উঃ উপরের সবগুলোই সঠিক।
৯৫.    নবী-রাসূল গণকে অমান্য করলে কী হবে?    ক) আখিরাতে শান্তি পাওয়া যাবে।    খ) আল্লাহ অসুন্তুষ্ট হবেন।    গ) সঠিক পথ থেকে বিচ্যুত হবেন।     ঘ) খ ও গ উভয়ই সঠিক    উঃ (ঘ)
৯৬.    আল্লাহর কিতাব কোনটি?         উঃ কুরআন মাজিদ।
৯৭.    আমরা একমাত্র কার এবাদাত বন্দেগী করব?     উঃ আল্লাহর।
৯৮.    তোমরা আল্লাহর গুণে গুণান্বিত হও। উক্তিটি কে করেছেন? উঃ ইসলামে।
৯৯.    আল্লাহ তায়ালার আনুগত্যের নাম কী?     উঃ ইসলাম।
১০০.    ভূ-পৃষ্ঠে যতপ্রাণী আছে সকলের খাদ্য দানের দায়িত্ব কার?         উঃ আল্লাহ তায়ালার।
১০১.    গাছপালা ও লতাপাতা আল্লাহ তায়ালার হুকুমে খাদ্য হিসেবে কী গ্রহণ করে?                     উঃ কার্বন ডাইঅক্সাইড।
১০২.    মহান আল্লাহ কী দিয়ে বিভিন্ন রকমের প্রাণী ও জীবজন্তু লালন-পালন করেন?         উঃ বিভিন্ন রকম খাদ্য দিয়ে।
১০৩.    কী ছাড়া কোন প্রানী বাঁচতে পারেনা?     উঃ অক্সিজেন।
১০৪.    কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্রহণ করে গাছ। গাছপালা আমাদের অনেক উপকার করে। কারণ আমাদের দেহের জন্য কার্বন ডাইঅক্সাইডÑ
ক) প্রয়োজনীয় খ) বিষ  গ) মূল্যহীন    ঘ) কোনোটিই নয়  উঃ বিষ।
১০৫.    মানুষ ও গাছপালা পরস্পরের জীবন রক্ষায় কীভাবে সাহায্য করে?  উঃ মানুষের অক্সিজেন গাছপালা দেয়, মানুষদের গাছপালার কার্বন ডাইঅক্সাইড।
১০৬.    আমাদের জন্য মহান আল্লাহ শক্তির উৎস হিসেবে কী সৃষ্টি করেছেন? উঃ সূর্য।
১০৭.    পানি যাতে বিশুদ্ধ থাকে সে জন্য আমাদের যতœ নিদে হবে। কারণ পানির যতœ না নিলেÑ উঃ আমরা রোগ ব্যধিতে অসুস্থ হয়ে পড়ব।
১০৮.    পানি চক্রের ¯্রষ্টা কে?         উঃ মহান আল্লাহ তায়ালা।
১০৯.    তোমরা যে পানি পান কর সে সম্পর্কে তোমরা ভেবে দেখেছ কী? এ পানি মেঘ থেকে তোমরাই নামিয়ে আন, না আমি বর্ষণ করি।” আয়তটি কোন সূরায়?         উঃ সূরা ওয়াকিয়া।
১১০.    আল্লাহ তায়ালার দানÑ         উঃ আলো, বাতাস, পানি।
১১১.    মহান আল্লাহ কীভাবে মানুষ, জীবজন্তু, পশুপাখি ইত্যাদিকে চিরদিনের জন্য পানির সৃষ্টি ও সরবরাহ নিশ্চিত করেছেন?
ক) নদীর মাধ্যমে।    খ) পানিচক্রের মাধ্যমে।   
গ) বৃষ্টির মাধ্যমে।    ঘ) বন্যার মাধ্যমে।    উঃ পানি চক্রের মাধ্যমে।
১১২.    মহান আল্লাহর অসেষ নিয়ামতের প্রতিদান হিসেবে আমাদের কী করা উচিতÑ     ক) আল্লাহর প্রতি ভরসা রাখা।    খ) স্বপ্নের মাধ্যমে আল্লাহকে স্মরণ করা।    গ) আল্লাহর প্রতি আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।    ঘ) আল্লাহর প্রতি আন্তরিক থাকা। উঃ (গ)।
১১৩.    যারা বলে ‘আমাদের আল্লাহ’ এর পর অবিচলিত থাকে। তাদের নিকট ফেরেশতা অবতীর্ণ হয় এ বলে, তোমরা ভয় পেয়োনা, চিন্তিত হয়োনা এবং তোমাদেরকে যে জান্নাতের কথা দেওয়া হয়েছিল তার জন্য আনন্দিত হও।” আয়াতটি কোন সূরায়? 
উঃ সূরা হা-মিম সাজদাহ।
১১৪.    আল্লাহু গাফুরুন নামের অর্থ কী?        উঃ আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল।
১১৫.    মানুষ কর প্ররোচনায় অন্যায় করে?     উঃ শয়তানের।
১১৬.    আল্লাহ তায়ালার কাছে ক্ষমাচাইলে আন্তরিকভাবে আল্লাহ কী করেন?                উঃ তাকে ক্ষমা করেছেন।
১১৭.    কোন অপরধীকে আল্লাহ ক্ষমা করেন?            
    উঃ যে ক্ষমা চায় এবং অনুতাপে চোখের পানি ফেলে।
১১৮.    হঠাৎ তুমি একটি মারাত্মক পাপের কাজ করে ফেলেছ। এখন তোমার করনীয়  কী? উঃ আল্লাহর কাছে অনুতপ্ত হয়ে ক্ষমা চাইবে।
১১৯.    “হে আমার বান্দাগণ! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি অবিচার করেছ আল্লাহর অনুগ্রহ হতে নিরাশ হয়ো না। আল্লাহ সব পাপ ক্ষমা করেদেবেন। তিনিত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু”Ñ আয়াতটি কোন সূরায়? উঃ সূরা যুমার।
১২০.    আল্লাহু হালীমুন অর্থ কী?     উঃ আল্লাহ অতি সহনশীল।
১২১.    আমরা অনেক সময় কী করি?     উঃ অপরাধ।
১২২.    আল্লাহ যদি আমাদের অপরাধের জন্য সাথে সাথে শাস্তি দিতেন তাহলে আমাদের অবস্থা কী হত?      উঃ আমরা কেউ বাঁচতে পারতাম না।
১২৩.    আল্লাহ কোনটি পছন্দ করেন?     উঃ সহনশীলতা।
১২৪.    “আল্লাহ সর্বজ্ঞানী, অতি সহনশীল।” বাণীটি কার?        
    উঃ আল্লাহর তায়ালার।
১২৫.    মহান আল্লাহ আমাদের প্রতি সহনশীল। সুতরাং আমাদের দায়িত্ব হলÑ উঃ নিজেরা সহনশীল হওয়ার চেষ্টা করা।
১২৬.    আমরা প্রতিনিয়ত কু বিপুল তাড়নায় এবং শয়তানের প্ররোচনায় বিভিন্ন পাপ কার্য করার পরও আল্লাহ তায়ালা আমাদের শাস্তি দেন না। এটি কিসের উদাহরণ?     উঃ অতি সহনশীলতার।
১২৭.    তোমার এক আত্মীয় তোমার সঙ্গে খারাপ আচরণ করেছে। এ অবস্থায় তোমার করণীয় কী?     উঃ তার প্রতি সহনশীল হব।
১২৮.    আল্লাহু সামীউন অর্থ কী?     উঃ আল্লাহ সর্বশ্রোতা।
১২৯.    সর্বশ্রোতা কে?         উঃ আল্লাহ তায়ালা।
১৩০.    আমাদের মনের সমস্ত পরিকল্পনার খবরÑ     উঃ আল্লাহ।
১৩১.    নিশ্চয়ই আল্লাহ সব শোনেন, সব জানেন।Ñ আয়াতটি কোন সূরায়? উঃ সূরা বাকারা।
১৩২.    সেলিম মিথ্যা কথা বলবে না কেন?        
উঃ কারণ মহান আল্লাহ সব জানেন, সব শোনেন।
১৩৩.    তুমি তোমার কোন আত্মীয়স্বজনকে কখনও মনে মনেও গাল  মন্দ করবে না। কারণÑ     ক) তা এক সময় প্রকাশ পেয়ে যাবে।
খ) তা মহান আল্লাহ তায়ালা জানতে পারে।    গ) তোমার আচার ব্যবহার টের পাবে ঘ) তোমার বড় ধরনের ক্ষতি সাধিত হবে।  উঃ (খ)।
১৩৪.    আল্লাহু বাসীরণ অর্থ কী?     উঃ আল্লাহ সর্ব¯্রােষ্টা।
১৩৫.    কার অদৃশ্য কিছুইনেই?         উঃ আল্লাহ তায়ালার।
১৩৬.    “নিশ্চয় সব শোনেন, সব দেখেন।” উক্তিটি কে করেছেন?    
    উঃ আল্লাহ তায়ালা।
১৩৭.    কাউকে না জানিয়ে কারও কোন জিনিস নিবে না। কারণÑ ক) এতে বাবা মা বুঝতে পারবেন।    খ) কেউনা দেখলেও মহান আল্লাহ সমস্ত কিছু দেখেছেন।    গ) কাউকে না বলে কিছু নিলে অভিশাপ পাওয়া যায়।  ঘ) এতে অভ্যাস খারাপ হয়।     উঃ (খ) ।
১৩৮.    রোজাদার রোজা অবস্থায় গোপনে কোনকিছু খায়না কেন?    
    উঃ মহান আল্লাহ তায়ালা সবই দেখেন বলে।
১৩৯.    আল্লাহু কাদীরুণ অর্থ কী?     উঃ আল্লাহ সর্বশক্তিমান।
১৪০.    আকাশ ও পৃথিবীর সবকিছু কার অধীন?     উঃ আল্লাহর।
১৪১.    ইন্নাকা আলা কুল্লি শাইইন কাদীর অর্থ কী?            
    উঃ নিশ্চয়ই তুমি সব বিষয়ে সর্বশক্তিমান।
১৪২.    “নিশ্চয়ই তুমি সব বিষয়ে সর্বশক্তিমান”Ñ আয়াতটি কোন সূরায়?       উঃ সূরা আল ইমরান।
১৪৩.    নিচের কোনটি আল্লাহ তায়ালার গুণের সাথে সম্পৃক্ত?    
ক) সর্বশক্তিমান      খ) সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা   
    গ) ক্ষমাশীল    ঘ) সবগুলোই সঠিক। উঃ (ঘ) সবগুলোই সঠিক।
১৪৪.    ইসলামের দ্বিতীয় মৌলিক বিশ্বাস কী?     উঃ রিসালাত।
১৪৫.    রিসালাত অর্থ কী?             উঃ বার্তা বহন।
১৪৬.    যে ব্যক্তি একজনের কথা অন্যজনের কাছে নিয়ে পৌঁছায় তাকে কী বলে? উঃ বার্তাবাহক বা রসূল।
১৪৭.    যিনি আল্লাহর বাণী তাঁর বান্দাদের কাছে পৌঁছায় এবং আল্লাহর নির্দেশ অনুযায়ী তাদেরকে সৎপথে পরিচালিত করেন তাঁকে কী বলা হয়?   উঃ নবী বা রাসূল।
১৪৮.    নবী-রাসূলের কাজ বা দায়িত্বকে কী বলে?     উঃ রিসালাত।
১৪৯.    নবী-রাসূলের দায়িত্বকে কী বলে?         উঃ রিসালাত।
১৫০.    কিভাবে জীবন যাপন করলে দুঃখ ও কষ্ট থেকে বাঁচা যায়?           উঃ আল্লাহর পথে।
১৫১.    আল্লাহর সবচেয়ে প্রিয় মানুষÑ         উঃ নবী রাসূলগণ।
১৫২.    নবী-রাসূলগণ আল্লাহর নিকট থেকে কীভাবে জ্ঞান লাভ করতেন?   উঃ ওহির মাধ্যমে।
১৫৩.    ওহী মানে কী?             উঃ আল্লাহর বাণী।
১৫৪.    কে নবী-রাসূল গণের নিকট ওহি নিয়ে আসতেন?                    উঃ হযরত জিবরাইল (আ:)।
১৫৫.    নবী-রাসূল গনের জীবনের লক্ষ কী ছিল?     উঃ মানুষের কল্যাণ সাধন করা।
১৫৬.    আখিরাত শব্দের অর্থ কী?     উঃ পরকালীন জীবন।
১৫৭.    আখিরাত বা পরকালীন জীবনের প্রথম স্তর কোনটি?     উঃ কবর।
১৫৮.    সওয়াল ও জওয়াব অর্থ কী?     উঃ প্রশ্ন ও উত্তর।
১৫৯.    কবরে কোন প্রশ্ন করা হবে?     ক) তোমার রবকে?    খ) তোমারদীন কী?  গ) প্রবেক্তি কে?     ঘ) উপরের সবগুলোই সঠিক।     উঃ (ঘ)।
১৬০.    কারা সওয়াল ও জাওয়াবের ঠিক ঠিক উত্তর দিতে পারবে?         উঃ পৃথিবীতে যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের কথামতো চলেছে।
১৬১.    কারা কবরে প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারবে?             উঃ পৃথিবীতে যারা পাপ কাজ থেকে বিরত রয়েছ্
ে১৬২.    আজাব অর্থ কী?             উঃ শাস্তি।
১৬৩.    কবরের জীবনে কারা সুখী হবে?                     উঃ যারা সওয়ালের সঠিক জওয়াব দিতে পারবে।
১৬৪.    কবরের জীবন কাদের জন্য ভীষণ কষ্টদায়ক হবে?             উঃ যারা সওয়ালের সঠিক জওয়াব দিতে পারবে না।
১৬৫.    যে দিন আল্লাহর নাম নেওয়ার মত একটা লোকও থাকবেনা সেদিন আল্লাহ এ বিশ্ব জগৎ এবং সবকিছু ধ্বংস করে দিবেন। একে কি বলে? উঃ কিয়ামত।
১৬৬.    কিয়ামতে কোনটি ঘটবে?  উঃ পৃথিবী সহ সবকিছু ধ্বংস হয়ে যাক।
১৬৭.    কিয়ামতের ভয় আমাদের কোনটি থেকে বিরত রাখবে?    
উঃ সকল খারাপ কাজ ও কথা থেকে।
১৬৮.    আমাদের চলাফেরা, আচার-আচরণ, ভালোমন্দ, পাপ-পূণ্য সবকিছু লিখে রাখা হয়। একে কী বলে?         উঃ আমলনামা।
১৬৯.    যে সব ফেরেশতা আমাদের আমল নামা লিখেরাখেন সে সব ফেরেশতাদের কী বলা হয়?     উঃ কেরামান কাতেবিন।
১৭০.    মিজান শব্দের অর্থ কী?         উঃ পরিমাপক যন্ত্র।
১৭১.    কোনটি চির শান্তির স্থান?    উঃ জান্নাত বা বেহেস্ত।
১৭২.    জান্নাত লাভের জন্য আমাদের কী কাজ করতে হবে?        
    উঃ আল্লাহ ও নবী-রাসূলের কথামতো চলতে হবে।
১৭৩.    জাহান্নাম কিসের স্থান?     উঃ চিরস্থায়ী দুঃখ কষ্ট ও যন্ত্রণার স্থান।
১৭৪.    জাহান্নাম কাদের জন্য?     উঃ আল্লাহর নির্দেশ অমান্যকারীর।
১৭৫.    জাহান্নাম থেকে মুক্তির জন্য আমাদের কী করতে হবে?
    উঃ সমস্ত পাপ কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।
১৭৬.    কারা জান্নাতে যাবে?     ক) যারা দুনিয়ায় আল্লাহ ও নবী-রসূলের কতামতো চলে।    খ) যারা আল্লাহর এবাদাত বন্দেগী করে।    গ) যারা পাপ কাজ থেকে বিরত থাকে।    ঘ) উপরের সবগুলো সঠিক।             উঃ (ঘ) উপরের সবগুলোই।
১৭৭.    কোনটি অস্বীকার করে মানুষ পশুর চেয়েও নি¤œ স্তরে চলে যায়?    উঃ আখিরাত।
১৭৮.    আল্লাহর পথে যাকাত দিতে হবে?         উঃ ধনীকে।
১৭৯.    মুসলিমদের আচর আচরণ কেমন হয়?     উঃ সুন্দর।
১৮০.    ইয়্যাকা না’বুদা ওয়া ইয়্যাকা নাসতা’ঈন” এর অর্থ কী?   উঃ আমরা শুধুমাত্র তোমারই ইবাদত করি, শুধুমাত্র তোমার কাছেই সাহায্য চাই।
১৮১.    সারা বিশ্বের পালনকর্তা কে?         উঃ আল্লাহ।
১৮২.    গাছ-পালা কীভাবে খাদ্য প্রস্তুত করে?
উঃ পাতার সাহায্যে সূর্যের আলো থেকে।
১৮৩.    গাছ-পালা বাতাস থেকে কী গ্রহণ করে? উঃ কার্বন-ডাই-অক্সাইড
১৮৪.    আমরা শ্বাস নেওয়ার সময় কী গ্রহণ করি?            উঃ অক্সিজেন।
১৮৫.    “ভূ-পৃষ্ঠে কত প্রাণী আছে সকলের খাদ্য দানের দায়িত্ব আল্লাহ তা’য়ালার” এটি কোন সূরার অন্তর্গত?     উঃ সূরা আল হূদ।
১৮৬.    পানি চক্রাকারে বাষ্প হয়ে পুনরায় পানিতে পরিণত হওয়াকে কী বলে? উঃ পানিচক্র।
১৮৭.    আল্লাহু তা’আলা কাকে পছন্দ করেন না?     উঃ অপচয়কারীকে।
১৮৮.    শক্তির মূল উৎস কী?             উঃ সূর্য।
১৮৯.    আল্লাহু তা’য়ালার গুণবাচক নামসমূহকে কী বলে?     উঃ আসমাউল হুসনা।
১৯০.    “আসমা’ শব্দের অর্থ কী?         উঃ নামসমূহ।
১৯১.    ‘আল-হুসনা’ শব্দের অর্থ কী?         উঃ সুন্দরতম।
১৯২.    আল্লাহু গাফূরুন অর্থ কী?             উঃ আল্লাহ অতিক্ষমাশীল।
১৯৩.    আল্লাহু হালীমুন অর্থ কী?     উঃ আল্লাহ অতি সহনশীল।
১৯৪.    আল্লাহু সামীউন অর্থ কী?     উঃ আল্লাহ সর্বশ্রতা।
১৯৫.    আল্লাহু বাসীরুন অর্থ কী?     উঃ পথ প্রদর্শক।
১৯৬.    হাদী অর্থ কী?         উঃ আল্লাহর বাণী।
১৯৭.    ওহী মানে কী?         উঃ আল্লাহর বাণী।
১৯৮.    প্রধান আসমানী কিতাব কয়খানা?     উঃ চারখানা।
১৯৯.    খাতামুন্নাবিয়্যীন অর্থ কী?         উঃ সর্বশেষনবী।
২০০.    প্রত্যেক প্রাণী কিশের স্বাদ গ্রহণ করবে?     উঃ মৃত্যুর।
২০১.    আখিরাত জীবনের স্তর কয়টি?         উঃ ৬টি।
২০২.    আখিরাত জীবনের স্তর কোনটি?         উঃ কবর।
২০৩.    সওয়াল-জাওয়াব মানে কী?         উঃ প্রশ্ন ও উত্তর।
২০৪.    মীযান অর্থ কী?             উঃ পরিমাপক।
২০৫.    কে শিঙ্গায় ফুঁক দেবেন?     উঃ হযরত ইসরাফীল (আ)।
২০৬.    পা-পূণ্য বিচারের জন্য সমবেত করার দিনকে কী বলে?             উঃ ইয়াওমুল হাশর।
২০৭.    হাশর মানে কী?             উঃ সমবেত হওয়া।
২০৮.    ইয়াওমুন মানে কী?             উঃ দিন।
২০৯.    ইয়াওমুল হাশর মানে কী?     উঃ সমবেত হওয়ার দিন।
২১০.    খাতমুন্নাবিয়্যীন কে?        উঃ হযরত মুহাম্মদ (স)।
২১১.    চিরস্থায়ী সুখের স্থান কোনটি?     উঃ জান্নাত।
২১২.    চিরস্থায়ী শাস্তির স্থান কোনটি?     উঃ জাহান্নাম।
২১৩.    পাপ পূণ্য কিসে ওজন করা হবে?     উঃ মীযানে।
২১৪.    নিখিল বিশ্বের এক মাত্র অধিপতি কে?     উঃ আল্লাহ তায়ালা।
২১৫.    সত্তায় এক ও অদ্বিতীয় এবং গুণে অতুলনীয় কে? উঃ আল্লাহ।
২১৬.    কে একমাত্র হুকুম দাতা, রিজিকদাতা ও পরিত্রাণ কারী? উঃ আল্লাহ।
২১৭.    আমাদের সুন্দর সুন্দর বাড়িঘর, বড় বড় দালান-কোটা, স্কুল-কলেজ ইত্যাদি আপনা আপনি তৈরি হয়নি। গাছপালা, পশুপাখি, জীবজন্তু ও আপনা আপনি সৃষ্টি হয়নি। এগুলো সৃষ্টি করেছেন।     উঃ আল্লাহ তায়ালা কর্তৃক।
২১৮.    মহাকাশ, বিশাল পৃথিবী, পাহাড়-পর্বত, নদী-সাগর, মহাসাগর, চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-নক্ষত্র এগুলোর দিকে মন দিয়ে তাকালে বোঝা যাবে যে এগুলোÑ উঃ আপনা আপনি তৈরি হয়নি।
২১৯.    আল্লাহর আই ও বিধানের জ্ঞান অর্জন করা আমাদের জন্য কি?      উঃ ফরজ।
২২০.    আল্লাহর বিধান কোথায় আছে?         উঃ কুরআন মাজিদে।
২২১.    কোন সম্পর্কে জানাও ইমান থাকা অপরিহার্যÑ
ক) কবর কিয়ামত        খ) হাশর, মিযান
গ) জান্নাত, জাহান্নাম    গ) উল্লিখিত সবগুলো     উঃ (ঘ)
২২২.    নবী-রাসূল কে জ্ঞানদানের জন্য আল্লাহ যে মাধ্যম ব্যবহার করেছেন তার নাম কী?                 উঃ ওহি।
২২৩.    যে কিতাব নবী-রাসূলকে জ্ঞান দেওয়া হয়েছে তাকে কী বলে?     উঃ আল্লাহর কিতাব।
২২৪.    যে ব্যক্তি আল্লাহর একত্ব, তাঁর গুণাবলি, তাঁর বিধান এবং তাঁর পুরস্কার ও শাস্তি সম্পর্কে জানে ও অন্তর দিয়ে বিশ্বাস করে তাকে কী বলা হয়। উঃ মুমিন।
২২৫.    ইমানের ফলকী?                         উঃ মানুষকে আল্লাহর অনুগত বান্দা হিসেবে গড়ে তোলা।
২২৬.    মহান আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্বশক্তিমান এবং সমস্ত ক্ষমতার একমাত্র মালিক। সুতরাং আমরাÑ                  উঃ মহান আল্লাহর কাছে নিজেদের সম্পূর্ণ ভাবে সোপার্দ করব।
২২৭.    নবী- রাসূল হলেনÑ ক) যারা হাদী বা পথ প্রদর্শক    খ) যারা পাপ কাজ থেকে সব সময় বিরত থাকতেন।    গ) যারা মানুষকে আল্লাহর নির্দেশিত পথে চলার জন্য দাওয়াত দিতেন।     ঘ) উপরের সবগুলোই সঠিক।         উঃ উপরের সবগুলোই সঠিক।
২২৮.    মহান আল্লাহ নবি-রাসূলগণকে কেন পাঠিয়েছেন?    
ক) মানুষের জীবন মঙ্গলময় করার জন্য।    
খ) মানুষের কল্যাণসাধান করার জন্য।
গ) মানুষকে আল্লাহর অনুগত বান্দা হিসেবে গড়ে তোলা।
ঘ) উপরে সবগুলোই সঠিক। উঃ উপরের সবগুলোই সঠিক।
২২৯.    নবী-রাসূল গণকে অমান্য করলে কী হবে?   
ক) আখিরাতে শান্তি পাওয়া যাবে।     খ) আল্লাহ অসুন্তুষ্ট হবেন।
গ) সঠিক পথ থেকে বিচ্যুত হবেন।    ঘ) খ ও গ উভয়ই সঠিক
উঃ (ঘ)
২৩০.    আল্লাহর কিতাব কোনটি?         উঃ কুরআন মাজিদ।
২৩১.    আমরা একমাত্র কার এবাদাত বন্দেগী করব? উঃ আল্লাহর।
২৩২.    তোমরা আল্লাহর গুণে গুণান্বিত হও। উক্তিটি কে করেছেন? উঃ ইসলামে।
২৩৩.    আল্লাহ তায়ালার আনুগত্যের নাম কী?     উঃ ইসলাম।
২৩৪.    ভূ-পৃষ্ঠে যতপ্রাণী আছে সকলের খাদ্য দানের দায়িত্ব কার?         উঃ আল্লাহ তায়ালার।
২৩৫.    গাছপালা ও লতাপাতা আল্লাহ তায়ালার হুকুমে খাদ্য হিসেবে কী গ্রহণ করে?                     উঃ কার্বন ডাইঅক্সাইড।
২৩৬.    মহান আল্লাহ কী দিয়ে বিভিন্ন রকমের প্রাণী ও জীবজন্তু লালন-পালন করেন?         উঃ বিভিন্ন রকম খাদ্য দিয়ে।
২৩৭.    কী ছাড়া কোন প্রানী বাঁচতে পারেনা?     উঃ অক্সিজেন।
২৩৮.    কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্রহণ করে গাছ। গাছপালা আমাদের অনেক উপকার করে। কারণ আমাদের দেহের জন্য কার্বন ডাইঅক্সাইডÑ ক) প্রয়োজনীয়  খ) বিষ    গ) মূল্যহীন    ঘ) কোনোটিই নয় 
উঃ বিষ।
২৩৯.    মানুষ ও গাছপালা পরস্পরের জীবন রক্ষায় কীভাবে সাহায্য করে?  উঃ মানুষের অক্সিজেন গাছপালা দেয়, মানুষদের গাছপালার কার্বন ডাইঅক্সাইড।
২৪০.    আমাদের জন্য মহান আল্লাহ শক্তির উৎস হিসেবে কী সৃষ্টি করেছেন? উঃ সূর্য।
২৪১.    পানি যাতে বিশুদ্ধ থাকে সে জন্য আমাদের যতœ নিদে হবে। কারণ পানির যতœ না নিলেÑ উঃ আমরা রোগ ব্যধিতে অসুস্থ হয়ে পড়ব।
২৪২.    পানি চক্রের ¯্রষ্টা কে?         উঃ মহান আল্লাহ তায়ালা।
২৪৩.    তোমরা যে পানি পান কর সে সম্পর্কে তোমরা ভেবে দেখেছ কী? এ পানি মেঘ থেকে তোমরাই নামিয়ে আন, না আমি বর্ষণ করি।” আয়তটি কোন সূরায়?         উঃ সূরা ওয়াকিয়া।
২৪৪.    আল্লাহ তায়ালার দানÑ         উঃ আলো, বাতাস, পানি।
২৪৫.    মহান আল্লাহ কীভাবে মানুষ, জীবজন্তু, পশুপাখি ইত্যাদিকে চিরদিনের জন্য পানির সৃষ্টি ও সরবরাহ নিশ্চিত করেছেন?        ক) নদীর মাধ্যমে।    খ) পানিচক্রের মাধ্যমে।    গ) বৃষ্টির মাধ্যমে।    ঘ) বন্যার মাধ্যমে।            উঃ পানি চক্রের মাধ্যমে।
২৪৬.    মহান আল্লাহর অসেষ নিয়ামতের প্রতিদান হিসেবে আমাদের কী করা উচিতÑ     ক) আল্লাহর প্রতি ভরসা রাখা।    খ) স্বপ্নের মাধ্যমে আল্লাহকে স্মরণ করা।    গ) আল্লাহর প্রতি আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।    ঘ) আল্লাহর প্রতি আন্তরিক থাকা। উঃ (গ)।
২৪৭.    যারা বলে ‘আমাদের আল্লাহ’ এর পর অবিচলিত থাকে। তাদের নিকট ফেরেশতা অবতীর্ণ হয় এ বলে, তোমরা ভয় পেয়োনা, চিন্তিত হয়োনা এবং তোমাদেরকে যে জান্নাতের কথা দেওয়া হয়েছিল তার জন্য আনন্দিত হও।” আয়াতটি কোন সূরায়?  উঃ সূরা হা-মিম সাজদাহ।
২৪৮.    আল্লাহু গাফুরুন নামের অর্থ কী?     উঃ আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল।
২৪৯.    মানুষ কর প্ররোচনায় অন্যায় করে?     উঃ শয়তানের।
২৫০.    আল্লাহ তায়ালার কাছে ক্ষমাচাইলে আন্তরিকভাবে আল্লাহ কী করেন? উঃ তাকে ক্ষমা করেছেন।
২৫১.    কোন অপরধীকে আল্লাহ ক্ষমা করেন?            
    উঃ যে ক্ষমা চায় এবং অনুতাপে চোখের পানি ফেলে।
২৫২.    হঠাৎ তুমি একটি মারাত্মক পাপের কাজ করে ফেলেছ। এখন তোমার করনীয়  কী? উঃ আল্লাহর কাছে অনুতপ্ত হয়ে ক্ষমা চাইবে।
২৫৩.    “হে আমার বান্দাগণ! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি অবিচার করেছ আল্লাহর অনুগ্রহ হতে নিরাশ হয়ো না। আল্লাহ সব পাপ ক্ষমা করেদেবেন। তিনিত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু”Ñ আয়াতটি কোন সূরায়? উঃ সূরা যুমার।
২৫৪.    আল্লাহু হালীমুন অর্থ কী?     উঃ আল্লাহ অতি সহনশীল।
২৫৫.    আমরা অনেক সময় কী করি?     উঃ অপরাধ।
২৫৬.    আল্লাহ যদি আমাদের অপরাধের জন্য সাথে সাথে শাস্তি দিতেন তাহলে আমাদের অবস্থা কী হত? উঃ আমরা কেউ বাঁচতে পারতাম না।
২৫৭.    আল্লাহ কোনটি পছন্দ করেন?         উঃ সহনশীলতা।
২৫৮.    “আল্লাহ সর্বজ্ঞানী, অতি সহনশীল।” বাণীটি কার?        
    উঃ আল্লাহর তায়ালার।
২৫৯.    মহান আল্লাহ আমাদের প্রতি সহনশীল। সুতরাং আমাদের দায়িত্ব হলÑ উঃ নিজেরা সহনশীল হওয়ার চেষ্টা করা।
২৬০.    আমরা প্রতিনিয়ত কু বিপুল তাড়নায় এবং শয়তানের প্ররোচনায় বিভিন্ন পাপ কার্য করার পরও আল্লাহ তায়ালা আমাদের শাস্তি দেন না। এটি কিসের উদাহরণ?     উঃ অতি সহনশীলতার।
২৬১.    তোমার এক আত্মীয় তোমার সঙ্গে খারাপ আচরণ করেছে। এ অবস্থায় তোমার করণীয় কী?     উঃ তার প্রতি সহনশীল হব।
২৬২.    আল্লাহু সামীউন অর্থ কী?     উঃ আল্লাহ সর্বশ্রোতা।
২৬৩.    সর্বশ্রোতা কে?         উঃ আল্লাহ তায়ালা।
২৬৪.    আমাদের মনের সমস্ত পরিকল্পনার খবরÑ     উঃ আল্লাহ।
২৬৫.    নিশ্চয়ই আল্লাহ সব শোনেন, সব জানেন।Ñ আয়াতটি কোন সূরায়? উঃ সূরা বাকারা।
২৬৬.    সেলিম মিথ্যা কথা বলবে না কেন?        
উঃ কারণ মহান আল্লাহ সব জানেন, সব শোনেন।
২৬৭.    তুমি তোমার কোন আত্মীয়স্বজনকে কখনও মনে মনেও গাল  মন্দ করবে না। কারণÑ    
ক) তা এক সময় প্রকাশ পেয়ে যাবে।   
খ) তা মহান আল্লাহ তায়ালা জানতে পারে।   
গ) তোমার আচার ব্যবহার টের পাবে।   
ঘ) তোমার বড় ধরনের ক্ষতি সাধিত হবে।  উঃ (খ)।
২৬৮.    আল্লাহু বাসীরণ অর্থ কী?     উঃ আল্লাহ সর্ব¯্রােষ্টা।
২৬৯.    কার অদৃশ্য কিছুইনেই?         উঃ আল্লাহ তায়ালার।
২৭০.    “নিশ্চয় সব শোনেন, সব দেখেন।” উক্তিটি কে করেছেন?    
    উঃ আল্লাহ তায়ালা।
২৭১.    কাউকে না জানিয়ে কারও কোন জিনিস নিবে না। কারণÑ
 ক) এতে বাবা মা বুঝতে পারবেন।    খ) কেউনা দেখলেও মহান আল্লাহ সমস্ত কিছু দেখেছেন।
  গ) কাউকে না বলে কিছু নিলে অভিশাপ পাওয়া যায়।  ঘ) এতে অভ্যাস খারাপ হয়।
    উঃ (খ) ।
২৭২.    রোজাদার রোজা অবস্থায় গোপনে কোনকিছু খায়না কেন?    
    উঃ মহান আল্লাহ তায়ালা সবই দেখেন বলে।
২৭৩.    আল্লাহু কাদীরুণ অর্থ কী?  
   উঃ আল্লাহ সর্বশক্তিমান।
২৭৪.    আকাশ ও পৃথিবীর সবকিছু কার অধীন? 
    উঃ আল্লাহর।
২৭৫.    ইন্নাকা আলা কুল্লি শাইইন কাদীর অর্থ কী?            
    উঃ নিশ্চয়ই তুমি সব বিষয়ে সর্বশক্তিমান।
২৭৬.    “নিশ্চয়ই তুমি সব বিষয়ে সর্বশক্তিমান”Ñ আয়াতটি কোন সূরায়?  
   উঃ সূরা আল ইমরান।
২৭৭.    নিচের কোনটি আল্লাহ তায়ালার গুণের সাথে সম্পৃক্ত?     ক) সর্বশক্তিমান  খ) সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা        গ) ক্ষমাশীল    ঘ) সবগুলোই সঠিক।
উঃ (ঘ) সবগুলোই সঠিক।
২৭৮.    ইসলামের দ্বিতীয় মৌলিক বিশ্বাস কী?  
   উঃ রিসালাত।
২৭৯.    রিসালাত অর্থ কী?        
   উঃ বার্তা বহন।
৮০.    যে ব্যক্তি একজনের কথা অন্যজনের কাছে নিয়ে পৌঁছায় তাকে কী বলে
? উঃ বার্তাবাহক বা রসূল।
৮১.    যিনি আল্লাহর বাণী তাঁর বান্দাদের কাছে পৌঁছায় এবং আল্লাহর নির্দেশ অনুযায়ী তাদেরকে সৎপথে পরিচালিত করেন তাঁকে কী বলা হয়?  
 উঃ নবী বা রাসূল।
২৮২.    নবী-রাসূলের কাজ বা দায়িত্বকে কী বলে?
    উঃ রিসালাত।
২৮৩.    নবী-রাসূলের দায়িত্বকে কী বলে?    
  উঃ রিসালাত।
২৮৪.    কিভাবে জীবন যাপন করলে দুঃখ ও কষ্ট থেকে বাঁচা যায়?
     উঃ আল্লাহর পথে।
২৮৫.    আল্লাহর সবচেয়ে প্রিয় মানুষÑ    
  উঃ নবী রাসূলগণ।
২৮৬.    নবী-রাসূলগণ আল্লাহর নিকট থেকে কীভাবে জ্ঞান লাভ করতেন?
  উঃ ওহির মাধ্যমে।
২৮৭.    ওহী মানে কী?        
   উঃ আল্লাহর বাণী।
২৮৮.    কে নবী-রাসূল গণের নিকট ওহি নিয়ে আসতেন?       
       উঃ হযরত জিবরাইল (আ:)।
২৮৯.    নবী-রাসূল গনের জীবনের লক্ষ কী ছিল?
   উঃ মানুষের কল্যাণ সাধন করা।
২৯০.    আখিরাত শব্দের অর্থ কী?
  উঃ পরকালীন জীবন।
২৯১.    আখিরাত বা পরকালীন জীবনের প্রথম স্তর কোনটি?
  উঃ কবর।
২৯২.    সওয়াল ও জওয়াব অর্থ কী?    
  উঃ প্রশ্ন ও উত্তর।
২৯৩.    কবরে কোন প্রশ্ন করা হবে?    
ক) তোমার রবকে?    খ) তোমারদীন কী? 
গ) প্রবেক্তি কে?     ঘ) উপরের সবগুলোই সঠিক।  উঃ (ঘ)।
২৯৪.    কারা সওয়াল ও জাওয়াবের ঠিক ঠিক উত্তর দিতে পারবে?    
     উঃ পৃথিবীতে যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের কথামতো চলেছে।
২৯৫.    কারা কবরে প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারবে?    
        উঃ পৃথিবীতে যারা পাপ কাজ থেকে বিরত রয়েছ্
ে২৯৬.    আজাব অর্থ কী?    
    উঃ শাস্তি।
২৯৭.    কবরের জীবনে কারা সুখী হবে?            
     উঃ যারা সওয়ালের সঠিক জওয়াব দিতে পারবে।
২৯৮.    কবরের জীবন কাদের জন্য ভীষণ কষ্টদায়ক হবে?
         উঃ যারা সওয়ালের সঠিক জওয়াব দিতে পারবে না।
২৯৯.    যে দিন আল্লাহর নাম নেওয়ার মত একটা লোকও থাকবেনা সেদিন আল্লাহ এ বিশ্ব জগৎ এবং সবকিছু ধ্বংস করে দিবেন। একে কি বলে? 
উঃ কিয়ামত।
৩০০.    কিয়ামতে কোনটি ঘটবে?  
উঃ পৃথিবী সহ সবকিছু ধ্বংস হয়ে যাক।
৩০১.    কিয়ামতের ভয় আমাদের কোনটি থেকে বিরত রাখবে?    
উঃ সকল খারাপ কাজ ও কথা থেকে।
৩০২.    আমাদের চলাফেরা, আচার-আচরণ, ভালোমন্দ, পাপ-পূণ্য সবকিছু লিখে রাখা হয়। একে কী বলে?  
     উঃ আমলনামা।
৩০৩.    যে সব ফেরেশতা আমাদের আমল নামা লিখেরাখেন সে সব ফেরেশতাদের কী বলা হয়? 
    উঃ কেরামান কাতেবিন।
৩০৪.    মিজান শব্দের অর্থ কী?
    উঃ পরিমাপক যন্ত্র।
৩০৫.    কোনটি চির শান্তির স্থান?  
  উঃ জান্নাত বা বেহেস্ত।
৩০৬.    জান্নাত লাভের জন্য আমাদের কী কাজ করতে হবে?        
    উঃ আল্লাহ ও নবী-রাসূলের কথামতো চলতে হবে।
৩০৭.    জাহান্নাম কিসের স্থান?   
  উঃ চিরস্থায়ী দুঃখ কষ্ট ও যন্ত্রণার স্থান।
৩০৮.    জাহান্নাম কাদের জন্য?   
 উঃ আল্লাহর নির্দেশ অমান্যকারীর।
৩০৯.    জাহান্নাম থেকে মুক্তির জন্য আমাদের কী করতে হবে?
    উঃ সমস্ত পাপ কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।
৩১০.    কারা জান্নাতে যাবে?    
ক) যারা দুনিয়ায় আল্লাহ ও নবী-রসূলের কতামতো চলে।
খ) যারা আল্লাহর এবাদাত বন্দেগী করে।   
গ) যারা পাপ কাজ থেকে বিরত থাকে।   
ঘ) উপরের সবগুলো সঠিক।
  উঃ (ঘ) উপরের সবগুলোই।
৩১১.    কোনটি অস্বীকার করে মানুষ পশুর চেয়েও নি¤œ স্তরে চলে যায়? 
   উঃ আখিরাত।
৩১২.    আল্লাহর পথে যাকাত দিতে হবে?   
    উঃ ধনীকে।
Previous Post Next Post

نموذج الاتصال