পঞ্চম অধ্যায় প্রশ্নোত্তর পদার্থ ও শক্তি

পঞ্চম অধ্যায়  

  প্রশ্নোত্তর - পদার্থ ও শক্তি

সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন:

০১।    শক্তির ৫টি রূপের নাম লেখ।
উত্তর:    শক্তির ৫টি রূপ হলোÑ
(র)    বিদ্যুৎ শক্তি  বিদ্যুৎ দিয়ে টেলিভিশন চালানো হয়।
(রর)    যান্ত্রিক শক্তি  চলমান গাড়ির শক্তির হলো যান্ত্রিক শক্তি।
(ররর)    শব্দ শক্তি  গান শুনতে আমরা শব্দ শক্তি ব্যবহার করি।
(রা)    তাপ শক্তি  চুলার আগুনের শক্তি হলো তাপ শক্তি।
(া)    রাসায়নিক শক্তি  খাবারে রাসায়নিক শক্তি সঞিÍ থাকে।
০১।    তাপ সঞ্চালনের তিনটি প্রক্রিয়া কী কী?
উত্তর:    তাপ সঞ্চালনের তিনটি প্রক্রিয়া হলোÑ
(১)    পরিবহন
(২)    পরিচলন
(৩)    বিকিরণ
০১।    কীভাবে আলো সঞ্চালিত হয়?
উত্তর:    আলো বিকিরণ প্রক্রিয়ায় সঞ্চালিত হয়।
০১।    পরমাণু কী?
উত্তর:    খালি চোখে দেখা যায় না এমন সূক্ষ্ম কনা দিয়ে পদার্থ গঠিত। পদার্থের এই সূক্ষ্ম কণাই হলো পরমাণু।
০১।    গিটার কোন ধরনের শক্তি উৎপন্ন করে?
উত্তর:    গিটার শব্দ শক্তি উৎপন্ন করে।

অতিরিক্ত সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর:

০১।    শক্তি কী?
উত্তর:    কোন কিছু করার সমাথ্যই হলো শক্তি।
০১।    সমস্ত শক্তির মূল উৎস কী?
উত্তর:    সমস্ত শক্তির মূল উৎস হলো সূর্য।
০১।    শক্তির রূপান্তর কী?
উত্তর:    শক্তির এক রূপ থেকে অন্য রূপে পরিবর্তিত হতে পারে। শক্তির এই পরিবর্তনই হলো শক্তির রূপান্তর।
০১।    তাপ সঞ্চালন কী?
উত্তর:    উচ্চ তাপমাত্রার স্থান থেকে নি¤œ তাপমাত্রার স্থানে তাপের প্রবাহই হলো তাপ সঞ্চালন।
০১।    তাপ সঞ্চালনের উপায়গুলোর নাম লেখ।
উত্তর:    তাপ পরিবহন, পরিচলন ও বিকরণ এই তিন উপায়ে সঞ্চালিত হয়।
০১।    কোন পদার্থে পরিচলন পদ্ধতিতে তাপ সঞ্চালিত হয়?
উত্তর:    তরল ও বায়বীয় পদার্থের মধ্য দিয়ে তাপ পরিচলন পদ্ধতিতে সঞ্চালিত হয়।
০১।    বিকিরণ কী?
উত্তর:    যে প্রক্রিয়ায় তাপ শক্তি কোনো মাধ্যম ছাড়াই উৎস থেকে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে তাই বিকিরণ।
০১।    বৈদ্যুতিক বাতি থেকে কোন প্রক্রিয়ায় তাপ পাওয়া যায়?
উত্তর:    বৈদ্যুতিক বাতি থেকে বিকিরণ প্রক্রিয়ায় তাপ পাওয়া যায়।
০১।    অনবায়নযোগ্য শক্তি কাকে বলে?
উত্তর:    যে সকল শক্তি ব্যবহারের ফলে নিঃশেষ হলে আর সহজে তৈরি করা যায়না, তাদেরকে অনবায়নযোগ্য শক্তি বলে।
০১।    পদার্থ কী?
উত্তর:    যার ওজন আছে এবং জায়গা দখল করে তাই পদার্থ।
০১।    পদার্থ কয়টি অবস্থায় থাকতে পারে?
উত্তর:    পদার্থ তিনটি অবস্থায় থাকতে পারে। যেমনÑ কঠিন, তরল ও বায়বীয়।
০১।    পানির অণু কী দিয়ে গঠিত?
উত্তর:    পানির অণু দুটি হাইড্রোজেন পরমাণু এবং একটি অক্সিজেন পরমাণুর সমন্বয়ে গঠিত।


রচনামূলক প্রশ্ন:

০১।    যখন টিভি চালানো হয় তখন শক্তির কী কী পরিবর্তন হয়?
উত্তর:    যখন টিভি চালানো হয় তখন বিদ্যুৎ শক্তি আলোক, তাপ এবং শব্দ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।
শক্তি এক রূপ থেকে অন্য রূপে পরিবর্তিত হতে পারে। শক্তির এরূপ পরিবর্তনই হলো শক্তির রূপান্তর। বিদ্যুৎ শক্তির সাহায্যে টেলিভিশন চলে। সেক্ষেত্রে বিদ্যুৎ শিক্তি আলোক, তাপ এবং শব্দ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। আলোক শক্তির সাহায্যে আমরা ছবি দেখি এবং শব্দ শক্তির সাহায্যে কথা শুনি। টেলিভিশনে উৎপন্ন হাত শক্তি বাইরের পরিবেশে ছড়িয়ে পড়ে।
০১।    ঠা-া পানির গ্লাস হাত দিয়ে ধরে রাখলে হাত ঠা-া হয়ে যায়। তোমার বন্ধ মনে করে গ্লাসের ঠা-া হাতে চলে যাওয়ার কারণে হাত ঠা-া হয়ে যায়। তার ধারণাটি কী সঠিক? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর:    ঠা-া পানির গ্লাসের ঠা-া হাতে চলে যাওয়ার কারণে হাত ঠা-া হয়ে যায়। আমার বন্ধুর এ ধারণাটি সঠিক নয়।
তাপ উচ্চ তাপমাত্রার স্থান থেকে নি¤œ তাপমাত্রার স্থানে সঞ্চালিত হয়। গ্লাসের মধ্যে ঠা-া পানি রাখলে গ্লাস থেকে তাপ ঠা-া পানিতে চলে যায়, ফলে গ্লাসও ঠা-া হয়ে যায়। আমাদের হাত ঠা-া পানির গ্লাসের চেয়ে রগম। আমরা যখন অপেক্ষাকৃত গরম হাত দিয়ে ঠা-া গ্লাস ধরি, তখন তাপ আমাদের হাত থেকে গ্লাসের মাধ্যমে ঠা-া পানিতে চলে যায়। ফলে আমাদের হাত ঠা-া হয়ে যায়। অর্থাৎ গ্লাসের ঠা-া হাতে আসে না বরং হাতের গরম ঠা-া গ্লাসে চলে যায়। তাই হাত ঠা-া হয়ে যায়।
০১।    যখন পাতিলের ভাত রান্না করা হয় তখন তাপ কীভাবে সঞ্চালিত হয়?
উত্তর:    যখন পাতিলে ভাত রান্না করা হয় তখন তাপ প্রথমে পরিবহন এবং পরে পানির অংশে পরিচলন প্রক্রিয়ায় সঞ্চালিত হয়।
ভাতের পাতিলে পানি ও চাল দিয়ে নিচে তাপ দিলে ধাতব পাতিলের অণুগুলো উত্তপ্ত হয়ে পরিবহন প্রক্রিয়ায় তাপ পানিতে পৌঁছায়। পাতিলের সংস্পর্শে থাকা পানির অণুগুলো উত্তপ্ত হয়ে উপরে উঠে যায় এবং উপরে থাকা ঠা-া পানির অণুগুলো নিচে নেমে আসে। এভাবে সমগ্র পাতিলের পানি উষ্ণ হয়ে ওঠে। পানির অণুতে তাপ সঞ্চালের এ প্রক্রিয়া হলো পরিচলন। তাই বলা যায়, পাতিলে ভাত রান্না করার সময় তাপ পরিবহন ও পরিচলন প্রক্রিয়ায় সঞ্চালিত হয়।
০১।    বাড়ির আশেপাশে বৃক্ষরোপণ করে কীভাবে সঞ্চালিত হয়?
উত্তর:    যখন পাতিলের ভাত রান্না করা হয় তখন তাপ প্রথমে পরিবহন এবং পরে পানির পরিচলন প্রক্রিয়ায় সঞ্চালিত হয়।
ভাতের পাতিলে পানি ও চাল দিয়ে নিচে তাপ দিলে ধাতব পাতিলের অণুগুলো উত্তপ্ত হয়ে পরিবহন প্রক্রিয়ায় তাপ পানিতে পৌঁছায়। পাতিলের সংস্পর্শে থাকা পানির অণুগুলো উত্তপ্ত হয়ে উপরে উঠে যায় এবং উপরে থাকা ঠা-া পানির অণুগুলো নিচে নেমে আসে। এভাবে সমগ্র পাতিলের পানি উষ্ণ হয়ে ওঠে। পানির অণুতে তাপ সঞ্চালনের এ প্রক্রিয়ায় হলো পরিচলন। তাই বলা যায়, পাতিলের ভাত রান্না করার সময় তাপ পরিবহন ও পরিচলন প্রক্রিয়ায় সঞ্চালিত হয়।
০১।    বাড়ির পাশেপাশে বৃক্ষ রোপণ করে কীভাবে শক্তি সংরক্ষন করা যায়?
উত্তর:    বাড়ির আশপাশে বৃক্ষ রোপণ করলে ছায়ার সৃষ্টি হয় বলে বৈদ্যুতিক পাখা চালাতে হয় না এবং প্রচুর জ্বালানি কাঠ পাওয়া যায় বলে শক্তি সংরক্ষিত হয়।
উদ্ভিদ সূর্যলোক ব্যবহার করে খাদ্য তৈরি করে। এক্ষেত্রে সৌরশক্তি উদ্ভিদদেহে রাসায়নিক শক্তি হিসেবে সঞ্চিত হয়। উদ্ভিদের কাঠে সঞ্চিত শক্তি পুড়িয়ে খাদ্য রান্না করা যায়। ফলে প্রাকৃতিক গ্যাসের (জীবাশ্ম জ্বালানি) উপর চাপ কমে এবং শক্তি সংরক্ষিত হয়। অন্যদিকে বৃক্ষ ছায়া প্রদান করে। ফলে গরমের সময় মানুষ বৃক্ষের ছায়ার আশ্রয় নেয়। তাই গরম থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য বৈদ্যুতিক পাখা ব্যবহার করতে হয় না। ফলে বিদ্যুৎ শক্তি সংরক্ষিত হয়।

অতিরিক্ত রচনামূলক প্রশ্নোত্তর
০১।    তাপ সঞ্চালন কাকে বলে? তা কত প্রকার ও কী কী? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর:    উচ্চ তাপমাত্রার স্থান থেকে ¤িœ তাপমাত্রার স্থানে তাপের প্রবাহকে তাপ সঞ্চালন বলে।
তাপ সঞ্চালন তিন প্রকার। যথাÑ পরিবহন, পরিচলন ও বিকিরণ।
পরিবহন: কঠিন পদার্থের মধ্যে পরিবহন প্রক্রিয়ার তাপ সঞ্চালিত হয়। এ প্রক্রিয়ায় কঠিন পদার্থের অণুগুলোর কম্পনের মাধ্যমে তাপ স্থানান্তরিত হয়।
পরিচলন: তরল ও বায়বীয় পদার্থের পরিচলন প্রক্রিয়ায় তাপ সঞ্চালিত হয়। এক্ষেত্রে পদার্থের অণুগুলো স্থান পরিবর্তনের মাধ্যমে তাপ সহ্চালন করে।
বিকিরণ: যে প্রক্রিয়ায় তাপ শক্তি কোনো মাধ্যম ছাড়াই উৎস থেকে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে তাই বিকিরণ। সূর্য থেকে তাপ বিকিরণ প্রক্রিয়াতে পৃথিবীতে আসে।
০১।    শক্তি সংরক্ষণের পাঁচটি উপায় লেখ।
উত্তর:    আমরা বিভিন্ন উপায়ে শক্তি সংরক্ষণ করতে পারি। শক্তি সংরক্ষণের পঁচাটি উপায় নিচে দেওয়া হলোÑ
(র)    ব্যবহারের পর বৈদ্যুতিক বাতি এবং যন্ত্রপাতি বন্ধ রাখা।
(রর)    প্রয়োজনের অতিরিক্ত সময় ধরে রেফ্রিজারেটরের দরজা খোলা না রাখা।
(ররর)    বাড়িতে ছায়ার ব্যবস্থা করার জন্য গাছ লাগানো।
(রা)    বাতি না জ্বালিয়ে পর্দা সরিয়ে দিনের আলো ব্যবহার করা।
(া)    গাড়ির বদলে যথাসম্ভব পায়ে হাঁটা বা সাইকেল ব্যবহার করা।
০১।    পদার্থ কী? অবস্থাগুলোর গঠন বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর।
উত্তর:    যার ওজন আছে এবং জায়গা দখল করে তাই পদার্থ। পানি একটি পদার্থ যা তাপমাত্রার পার্থক্যের উপর নির্ভর করে তিনটি অবস্থায় থাকতে পারে। যেমনÑ কঠিন, তরল এবং বায়বীয়। পানি অসংখ্য অণু দ্বারা গঠিত। এই অনুসমূহ সবসময়ই গতিশীল। নিচে পানির অবস্থাগুলোর গঠন বৈশিষ্ট্য আলোচনা করা হলোÑ
কঠিন: পানি কঠিন অবস্থা হলো বরফ। বরফে পানির অণুসমূহ খুব কাছাকাছি থাকে এবং তাদের বন্ধন অনেক বেশি দৃঢ়। তাপমাত্রা কমে গেলে পানি বরফ হয়।
তরল: তরল পানিতে অণুসমূহ যথেষ্ঠ কাছাকাছি থাকলেও চলাচল করার জন্য তাদের মাঝে অল্প কিছু খারি জায়গা থাকে।
বায়বীয়: পানির বায়বীয অবস্থা হলো জলীয বাষ্প। পানির তাপমাত্রা বেড়ে গেলে এটি জলীয বাষ্পে পরিণত হয়। জলীয় বাষ্পের অণুসমূহ একে অপর থেকে বেশ দূরে অবস্থান করে।
০১।    পদার্থ কাকে বলে? পদার্থের কঠিন দশার তিনটি বৈশিষ্ট্য লেখ।
উত্তর:    যার ওজন আ,ে আয়তন আছে অর্থাৎ স্থান দখল করে এবং বল প্রয়োগে বধা দেয় তা-ই পদার্থ। যেমন: মাটি, পানি, বায়ু, লোহা ইত্যাদি। পদার্থ কঠিন, তরল ও বায়বীয় এই তিন অবস্থায় থাকতে পারে।
পদার্থের কঠিন দশার তিনটি বৈশিষ্ট্য:
(র)    কঠিন দশায় পদার্থের পরমাণুগুলো নির্দিষ্ট অবস্থানে সাজানো থাকে এবং এদের বন্ধন দৃঢ় হয়।
(রর)    এ দশায় পদার্থের আকার সহজে বদলানো যায় না।
(ররর)    কঠিন দশায় পদার্থের নির্দিষ্ট আয়তন থাকে।
০১।    পদার্থ বলতে কী বোঝায়? শক্তির অপচয় ঘটে এমন ঘটনার তিনটি উদাহরণ দাও।
উত্তর:    যার ওজন আছে, আয়তন আছে, জায়গা দখল করে ও বলপ্রয়োগে বধা সৃষ্টি করে তাকে পদার্থ বলে। যেমন: টেবিল, চেয়ার।
শক্তির অপচয় ঘটে এমন ঘটনার তিনটি উদাহরণ হলোÑ
(র)    শক্তির যথাযথ প্রয়োগ না হলে শক্তির অপচয় ঘটে যেমন: অকারণে বৈদ্যুতিক বাতি জ্বালানো।
(রর)    শক্তি এক দশা থেকে অন্য দশায় রূপান্তরিত হলে শক্তির অপচয় ঘটে। যেমন: কাপড় ইস্ত্রি করা।
(ররর)    পানিকে তাপদিয়ে বাষ্প করা।
০১।    শক্তি কী? দৈনন্দিন জীবনে শক্তির চারটি ব্যবহার লেখ।
উত্তর:    কোনো ব্যক্তি বা বস্তুর কাজ করার সামর্থ্যকে শক্তি বলে।
দৈনন্দিন জীবনে শক্তির ৫টি ব্যবহার নিচে দেওয়া হলোÑ
(র)    সূর্যের তাপে কাপড় শুকানো।
(রর)    বিদ্যুৎশক্তি ব্যবহার করে রাতে বাতি জ্বালানো।
(ররর)    আগুনের তাপশক্তি ব্যবহার রান্নার কাজ করা।
(রা)    বায়ুপ্রবাহের শক্তি ব্যবহার নৌকা চালানো।
০১।    শক্তি কী? শক্তির অপচয় ঘটে এমন পাঁচটি উদাহরণ খাতায় লেখ।
উত্তর:    কাজ করার সামর্থ্যকে শক্তি বলে। শক্তির অপচয় গটে এমন ৫টি উদাহরণ নি¤œরূপÑ
(র)    অযথা অধিক আলোক সজ্জা করা।
(রর)    দিয়াশলাই কাঠি বাঁচানোর জন্য গ্যাসের চুলা জ্বালিয়ে রাখা।
(ররর)    ট্রাফিক সিগন্যালে যানবাহনের ইঞ্জিন বন্ধ না রাখা।
(রা)    অযথা ঘরে বাতি, ফ্যান, ইত্যাদি জ্বালায়ে রাখা।
(া)    ত্রুটিযুক্ত যানবাহন ব্যবহার করা।
০১।    তোমার চারপাশে শক্তির কী ধরনের রূপান্তর লক্ষ কর। তার পাঁচটি উদাহরণ দাও।
উত্তর:    আমার চারপাশে শক্তির নানা রকম রূপান্তর ঘটে। এসব রূপান্তরিত শক্তি নানা কাজে ব্যবহৃত হয়। এরূপ রূপান্তরিত মক্তি হলোÑ
(র)    বায়ুকলে যান্ত্রিক শক্তি রূপান্তরিত হয়ে বিদ্যুৎ শক্তিতে পরিণত হয়, যা বৈদ্যুতিক বাতি জ্বালানোসহ নানা কাজে ব্যবহৃত হয়।
(রর)    সৌর প্যানেলে সৌরশক্তি রূপান্তরিত হয়ে বিদ্যুৎ শক্তিতে পরিণত হয়, যা বাতি জ্বালানো, টেলিভিশন ও বৈদ্যুতিক পাখা চালঅনোসহ নানা কাজে ব্যবহৃত হয়।
(ররর)    বৈদ্যুতিক ইস্ত্রতে বিদ্যুৎ শক্তি থেকে তাপ শক্তি উৎপন্ন হয়, যা কাপড় ইস্ত্রি করতে ব্যবহৃত হয়।
(রা)    উদ্ভিদ খাদ্য তৈরির সময় সৌরশক্তি রাসায়নিক শক্তিতে পরিণত করে, যা প্রাণিজগতের খাদ্যের জোগান দেয়।
(া)    টেলিভিশন চালালে বৈদ্যুতিক শক্তি তাপ, আলো ও শব্দ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়, যা বিভিন্ন অনুষ্ঠান দেখার কাজে লাগে।
০১।   
উত্তর:   
০১।   
উত্তর:   
Previous Post Next Post

نموذج الاتصال