সোমবার ২৬ মার্চ রাতে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে ভাড়া বাসায় গলায়
ইলেকট্রিক তার পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন সৌরভ। এশার নামাজের পর কিশোরগঞ্জের
বড় বাজার এলাকার শামছু ভূঞা মসজিদে জানাজার
নামাজ শেষ করে মসজিদের পাশেই মায়ের কবরের পাশে তাকে সমাহিত করা হয়।
এর কয়েক ঘণ্টা পর ফেসবুকে সুইসাইড নোটটি পোস্ট করেন ফাহিম। এর আগে নওরিনের ওই পোস্টে ফাহিম মন্তব্য করেন- ‘ভালোবাসা ভালো থাকুক সবসময়।’
ফাহিমের মৃত্যুর পর তার সুইসাইড নোট এবং নওরিনের পোস্টটি ভাইরাল হয়ে যায়। পোস্ট দুটিতে একের পর এক মন্তব্য আসতে থাকে। মন্তব্যগুলোতে ফাহিমের মৃত্যুর জন্য নওরিনকেই দায়ী করা হয়।
আবু উবাইদা নামে একজন লিখেছেন- ‘ছেলেটাকে মাইরা ফালাইলেন??
জেনিফা শবনম নামে আরেকজন মন্তব্য করেছেন, ‘কি দোষ ছিল ওর নওরিন??? কি এমন করেছিলো ও যে এভাবে চলে যেতে হলো ওর??
ফারজাড জুলফিকার নামের একজন মন্তব্য করেছেন, ‘ভাল থাকিস ভাইয়া, দুনিয়াটা থাকার যোগ্য না বুঝে গিয়েছিলা তুমি, কারণ হয়ত তোমার অনুভূতি গুলো ছিল প্রবল, মানুষ বলবে তুই ভীতু কিন্তু না, এটা যে অনেক সাহসী একটা কঠোর প্রতিবাদ, একটা দৃষ্টান্ত সেটা আমরা অনেকেই হয়ত বুঝি, আজ তুই এটা না করে ইন্টারনেটে স্ক্রীনশটের ঝড় তুললে তোর প্রেম টাই মিথ্যা হয়ে যেত, যেখানে থাকিস, ভাল থাকিস ভাই।’
কাকলী পাল মলি লিখেছেন, ‘এই মহিলার কি হবে কিছুই হবে না। কিছু পাবলিক নিজের স্বার্থে সবই পারে। এমন সেলফিশের জন্য নিজের এমন দামি জীবন হত্যা না করাই ভালো।’
ফাহিম শাহরিয়ার সৌরভ এর এই আত্মহত্যাকে কেন্দ্র করে ভার্চুয়াল জগতে ঝড় বইছে। তার সুইসাইড নোটে এক ব্যবহারকারী মন্তব্য করেন, ‘মন ছেলে দুটো দেখা যায় নাহ! যে ভালোবাসে এত্তোটা! প্রকৃত ভালোবাসার প্রমাণ দিয়ে গেলো এই ভাই টা! সবাই তার আত্নহত্যা কে দোষ দিলে বলবো যে, একটা মানুষ খুব কম কষ্টে মৃত্যু আশা করে না! সবাই মুখেই বলতে পারে, মরবো মরবো! কিন্তু এই ভয়ানক কাজটি এতো সোজাও নয়! যা ইতিহাসের পাতায় রেখে গেলেন উনি, আপনার মতো ছেলে যেনো বারবার প্রতিটি ঘরে জন্মায় ভাই! কিন্তু এমন প্রতারণা আর কষ্টের শিকার যেনো না হতে হয়! মন থেকে দোয়া করি, আল্লাহ আপনাকে জান্নাতে এ নেক… কারণ মানুষ টা আপনি খুব ভালো.. হে আল্লাহ, তুমি একে মাফ করো, আর তোমার রহমত দিয়ো… আমিন..।’
অন্য একজন মন্তব্য করেন, ‘ভাই এই কাজ টা কেন করলা। একটা খারাপ মেয়ের জন্য নিজের সুন্দর জীবন দিলা। পরিবারের কথা ভাবলা না। কাজটা ভালো হলো না ভাই।’
নওরিনের শেষ পোস্টে জাকিয়া জাহান পুষ্প নামে এক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেন, ‘তোমাদের মত ফটকা মেয়েদের জন্য মেয়েদের কলঙ্ক হয়। কি এমন ক্ষতি হতো মডেলিং ছাড়লে? মেরেছো ছেলেটাকে শান্তি হয়েছো। এই পাপের বুঝা নিয়ে জীবনেও বেহেস্ত পাইবা না… কত ভাল ছেলেটা।’
অন্য একজন লিখেন, ‘ভালোবাসাকে মেরে ফেললা: এ কেমন বিচার তোমার নওরিন।’
দুই জনের টাইমলাইনেই একসঙ্গে তোলা তাদের কিছু ছবিও দেখা যায়।
ফাহিমের মৃত্যুর পর তার সুইসাইড নোট এবং নওরিনের পোস্টটি ভাইরাল হয়ে যায়। পোস্ট দুটিতে একের পর এক মন্তব্য আসতে থাকে। মন্তব্যগুলোতে ফাহিমের মৃত্যুর জন্য নওরিনকেই দায়ী করা হয়।
আবু উবাইদা নামে একজন লিখেছেন- ‘ছেলেটাকে মাইরা ফালাইলেন??
জেনিফা শবনম নামে আরেকজন মন্তব্য করেছেন, ‘কি দোষ ছিল ওর নওরিন??? কি এমন করেছিলো ও যে এভাবে চলে যেতে হলো ওর??
ফারজাড জুলফিকার নামের একজন মন্তব্য করেছেন, ‘ভাল থাকিস ভাইয়া, দুনিয়াটা থাকার যোগ্য না বুঝে গিয়েছিলা তুমি, কারণ হয়ত তোমার অনুভূতি গুলো ছিল প্রবল, মানুষ বলবে তুই ভীতু কিন্তু না, এটা যে অনেক সাহসী একটা কঠোর প্রতিবাদ, একটা দৃষ্টান্ত সেটা আমরা অনেকেই হয়ত বুঝি, আজ তুই এটা না করে ইন্টারনেটে স্ক্রীনশটের ঝড় তুললে তোর প্রেম টাই মিথ্যা হয়ে যেত, যেখানে থাকিস, ভাল থাকিস ভাই।’
কাকলী পাল মলি লিখেছেন, ‘এই মহিলার কি হবে কিছুই হবে না। কিছু পাবলিক নিজের স্বার্থে সবই পারে। এমন সেলফিশের জন্য নিজের এমন দামি জীবন হত্যা না করাই ভালো।’
ফাহিম শাহরিয়ার সৌরভ এর এই আত্মহত্যাকে কেন্দ্র করে ভার্চুয়াল জগতে ঝড় বইছে। তার সুইসাইড নোটে এক ব্যবহারকারী মন্তব্য করেন, ‘মন ছেলে দুটো দেখা যায় নাহ! যে ভালোবাসে এত্তোটা! প্রকৃত ভালোবাসার প্রমাণ দিয়ে গেলো এই ভাই টা! সবাই তার আত্নহত্যা কে দোষ দিলে বলবো যে, একটা মানুষ খুব কম কষ্টে মৃত্যু আশা করে না! সবাই মুখেই বলতে পারে, মরবো মরবো! কিন্তু এই ভয়ানক কাজটি এতো সোজাও নয়! যা ইতিহাসের পাতায় রেখে গেলেন উনি, আপনার মতো ছেলে যেনো বারবার প্রতিটি ঘরে জন্মায় ভাই! কিন্তু এমন প্রতারণা আর কষ্টের শিকার যেনো না হতে হয়! মন থেকে দোয়া করি, আল্লাহ আপনাকে জান্নাতে এ নেক… কারণ মানুষ টা আপনি খুব ভালো.. হে আল্লাহ, তুমি একে মাফ করো, আর তোমার রহমত দিয়ো… আমিন..।’
অন্য একজন মন্তব্য করেন, ‘ভাই এই কাজ টা কেন করলা। একটা খারাপ মেয়ের জন্য নিজের সুন্দর জীবন দিলা। পরিবারের কথা ভাবলা না। কাজটা ভালো হলো না ভাই।’
নওরিনের শেষ পোস্টে জাকিয়া জাহান পুষ্প নামে এক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেন, ‘তোমাদের মত ফটকা মেয়েদের জন্য মেয়েদের কলঙ্ক হয়। কি এমন ক্ষতি হতো মডেলিং ছাড়লে? মেরেছো ছেলেটাকে শান্তি হয়েছো। এই পাপের বুঝা নিয়ে জীবনেও বেহেস্ত পাইবা না… কত ভাল ছেলেটা।’
অন্য একজন লিখেন, ‘ভালোবাসাকে মেরে ফেললা: এ কেমন বিচার তোমার নওরিন।’
দুই জনের টাইমলাইনেই একসঙ্গে তোলা তাদের কিছু ছবিও দেখা যায়।
Image Source: www.google.comআমাদের এ লেখাটি যাদ আপনার ভালে লাগে, তাহলে অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজ এ লাইক দিয়ে আমাদের সাথে থাকবেন। যদি আরো কিছু জানার থাকে তাহলে আমার এই পোস্টের নিচের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করবেন, আমি আমার সাধ্যমত আপনাদেরকে সঠিক তথ্যটি জানানোর চেষ্টা করব। আমাদের ফেসবুক পেজ এ লাইক বাটন ক্লিক করে পরবর্তী নিউজের সাথে আপডেট থাকবেন। বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ সবাইকে। ভালো থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।