অনেকে হয়তো প্রতিদিনই ডাল রান্না করেন। তাই আজ আমি একটু স্পেশাল করে কিভাবে এই মজাদার ডাল রান্নাটি আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম। মসুর ডাল রান্নার অনেকগুলো রেসিপি রয়েছে তবে আপনাদের জন্য সহজ একটি রেসিপি লিখলাম। এই রেসিপিটি রান্না একটু সহজ এবং কম সময় লাগে।
মুসুর ডাল রান্নার সবচেয়ে সহজ উপায় নিয়ে আমরা এসেছি আপনাদের কাছে। মুসুর ডাল রান্নায় যা যা উপকরণ আমাদের লাগবে।তা নিচে উল্লেখ্য।
মুসুর ডাল রান্নার সবচেয়ে সহজ উপায় নিয়ে আমরা এসেছি আপনাদের কাছে। মুসুর ডাল রান্নায় যা যা উপকরণ আমাদের লাগবে।তা নিচে উল্লেখ্য।
উপকরণ:
১) মুসুর ডাল –১কাপ,
২) হলুদ গুঁড়ো – হাফ চা চামচ,
৩) নুন – আন্দাজমত,
৪)সর্ষের তেল – ৩টেবিল চামচ,
৫) পেয়াঁজ – ১ টি বড় (কুঁচনো)
৬) জিরে গুঁড়ো – ১ চিমটি,
৭) শুকনো লঙ্কা – ১/২ টি
মুসুর ডাল সহজ পদ্ধতি:
১) এক কাপ মুসুর ডাল একটা পাত্রে নিয়ে ভাল করে ধুয়ে নিন।হাঁড়িতে ডাল ঢেলে গ্যাসে বসিয়ে দিন।আধ চামচ হলুদের গুঁড়ো দিন। হাঁড়িতে তিন কাপ জল ঢালুন।হাফ চামচ নুন দিন। গ্যাসের আঁচ বাড়িয়ে দিন।পেয়াঁজ এবং শুকনো লঙ্কা কুচি করে কাটুন। অন্য একটি কড়ইতে অল্প পরিমাণ তেল ঢেলে পেয়াঁজ ভেজে ফেলুন। পেয়াঁজ ভাজা হয়ে গেলে নামিয়ে নিন। ডাল ভালভাবে সেদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে ঘুটে নিন। তেল সহ ভাজা পেয়াঁজ এবং শুকনো লঙ্কা ঢালুন ডালে।. আবার ঘুটে নিন।হাল্কা আঁচে গ্যাসে বসিয়ে দিন। ৫ মিনিট পর এক চিমটি জিরে গুঁড়ো দিন।কয়েক মিনিট পর নামিয়ে ফেলুন। ইচ্ছে হলে কুচনো ধনেপাতা ছড়িয়ে দিন।ব্যাস! হয়ে গেল।
১) মুসুর ডাল –১কাপ,
২) হলুদ গুঁড়ো – হাফ চা চামচ,
৩) নুন – আন্দাজমত,
৪)সর্ষের তেল – ৩টেবিল চামচ,
৫) পেয়াঁজ – ১ টি বড় (কুঁচনো)
৬) জিরে গুঁড়ো – ১ চিমটি,
৭) শুকনো লঙ্কা – ১/২ টি
মুসুর ডাল সহজ পদ্ধতি:
১) এক কাপ মুসুর ডাল একটা পাত্রে নিয়ে ভাল করে ধুয়ে নিন।হাঁড়িতে ডাল ঢেলে গ্যাসে বসিয়ে দিন।আধ চামচ হলুদের গুঁড়ো দিন। হাঁড়িতে তিন কাপ জল ঢালুন।হাফ চামচ নুন দিন। গ্যাসের আঁচ বাড়িয়ে দিন।পেয়াঁজ এবং শুকনো লঙ্কা কুচি করে কাটুন। অন্য একটি কড়ইতে অল্প পরিমাণ তেল ঢেলে পেয়াঁজ ভেজে ফেলুন। পেয়াঁজ ভাজা হয়ে গেলে নামিয়ে নিন। ডাল ভালভাবে সেদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে ঘুটে নিন। তেল সহ ভাজা পেয়াঁজ এবং শুকনো লঙ্কা ঢালুন ডালে।. আবার ঘুটে নিন।হাল্কা আঁচে গ্যাসে বসিয়ে দিন। ৫ মিনিট পর এক চিমটি জিরে গুঁড়ো দিন।কয়েক মিনিট পর নামিয়ে ফেলুন। ইচ্ছে হলে কুচনো ধনেপাতা ছড়িয়ে দিন।ব্যাস! হয়ে গেল।
তবে খেয়াল রাখবেন–
* অতিরিক্ত পরিমাণে জল দেবেন না।
* মুসুর ডালের পরিমাণ বেশি দেবেন না।
* অতিরিক্ত পরিমাণে জল দেবেন না।
* মুসুর ডালের পরিমাণ বেশি দেবেন না।
*খেয়াল রাখবেন, ডাল যেন অতিরিক্ত পাতলা বা বেশি ঘন না হয়ে যায়।