১২-১৮ ঘন্টা খাটতে হয় এখানে, কেউবা আবার ২০ ঘন্টা অতিক্রম করে। শখে নয়, এতটা সময় দিতে এঁরা বাধ্য। টনে টনে পণ্য আসছে, প্যাকেজিং করে খালি না করলে স্টোর রুম পূর্ণ হয়ে যাবে, থমকে যাবে আমদানি। তাই চক্র পূরণ করতে স্বেচ্ছসেবকদের টানা পরিশ্রম করতে হয়। সবচেয়ে কঠিন কাজটি হচ্ছে বারবার ভারী পণ্য নিয়ে সিঁড়ি দিয়ে উঠানামা করা। আর একেকটি ট্রাক পূর্ণ করতে সেটা করতে হয় কয়েকশ বার। ক্লান্ত শরীরে তবুও তাঁরা থামতে চায় না, বয়ে নিয়ে যায় বিধ্বস্ত শরীরকে।
করোনায় রাস্তাঘাটে যখন কোন মানুষের অস্তিত্ব নেই, তখন এ পশু গুলো খাবারের সন্ধানে অলিতে গলিতে ঘুরাঘুরি করে খাদ্যের সন্ধানে। নিরাপত্তার জন্য আমরা হয়তো ঘরে বসে আছি, কিন্তু এসব প্রাণীদের ত কোন ঘর নেই। কার কাছে পাবে এক মুঠো খাবার? স্বেচ্ছাসেবক দের তাই একটি ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা। মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব হয়ে পশুদের প্রতি সহানুভূতিশীল না হয়, তাহলে কে দেখবে এদের?
আমাদের এ লেখাটি যাদ আপনার ভালে লাগে, তাহলে অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজ এ লাইক দিয়ে আমাদের সাথে থাকবেন। যদি আরো কিছু জানার থাকে তাহলে আমার এই পোস্টের নিচের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করবেন, আমি আমার সাধ্যমত আপনাদেরকে সঠিক তথ্যটি জানানোর চেষ্টা করব। আমাদের ফেসবুক পেজ এ লাইক বাটন ক্লিক করে পরবর্তী নিউজের সাথে আপডেট থাকবেন। বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ সবাইকে। ভালো থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।Image Source: www.google.com