পঞ্চম শ্রেণি, বাংলা ১ম পত্র, শখের মৃৎশিল্প, অনুশীলনীর প্রশ্নের উত্তর


শখের মৃৎশিল্প


অনুশীলনীর প্রশ্নের উত্তর
১.    শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি।
    শখ, টেপা পুতুল, নকশা, শালবন বিহার, টেরাকোটা, মৃৎশিল্প, শখের হাঁড়ি।
    উত্তর :
শব্দ                                অর্থ
শখ                -              মনের ইচ্ছা, রুচি।
টেপা পুতুল     -              কুমোররা নরম এঁটেল মাটির চাক হাতে নিয়ে টিপে টিপে নানা ধরনের ও নানা আকারের পুতুল তৈরি করেন। টিপে টিপে তৈরি করা হয় বলে এসব পুতুলের নাম টেপা পুতুল। তবে এসব মাটির পুতুলের হাত-পা বা জোড়াগুলো একটু ভিজে ভিজে মাটি দিয়ে যতœ করে লাগাতে হয়।
নকশা          -              রেখা দিয়ে আঁকা ছবি। শখের হাঁড়ি, টেপা পুতুল বা পশুপাখির গায়ে গ্রামের কুমোর শিল্পীরা নানা রঙের ছবি আঁকেন। এ ছবিগুলোই হলো নকশা।
শালবন বিহার   -        কুমিল্লার ময়নামতিতে মাটি খুঁড়ে আবিষ্কৃত হয়েছে প্রাচীন বৌদ্ধ সভ্যতার নিদর্শন। অষ্টাদশ শতকের এই পুরাকীর্তি বাংলাদেশের প্রাচীন সভ্যতার পরিচায়ক। শালবন বিহারে পাওয়া গেছে নানা ধরনের পোড়ামাটির ফলক।
টেরাকোটা         -         এটি ল্যাটিন শব্দ। ‘টেরা’ অর্থ মাটি, আর ‘কোটা’ অর্থ পোড়ানো। পোড়ামাটির তৈরি মানুষের ব্যবহারের সব রকমের জিনিস টেরাকোটা হিসেবে পরিচিত।
মৃৎশিল্প            -         মাটির তৈরি শিল্পকর্ম। এ শিল্পের প্রধান উপকরণ মাটি বলেই এর নাম মৃৎশিল্প।
শখের হাঁড়ি      -          মাটি দিয়ে তৈরি কারুকাজ করা এক ধরনের হাঁড়ি। শখ করে এ হাঁড়িতে পছন্দের জিনিস রাখা হয় বলে এর নাম শখের হাঁড়ি।

২.    ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি।
শখ    নকশা    মৃৎশিল্প    টেপা পুতুল    টেরাকোটা
ক.    এই যে নকশা দেখছ, এসবই গ্রামের শিল্পীদের তৈরি।
খ.    মাটির পুতুল জমানো আমার একটি শখ
গ.    মাটির তৈরি শিল্পকর্মকে মৃৎশিল্প বলে।
ঘ.    আমরা মেলা থেকে অনেক  টেপা পুতুল কিনলাম।

৩.    ঠিক উত্তরটিতে টিক () চিহ্ন দিই।
ক.    আনন্দপুরে কখন মেলা বসে?
    ১.    ষোলই ডিসেম্বর        ২.    পয়লা বৈশাখ
    ৩.    একুশে ফেব্রুয়ারি    ৪.    বলিখেলার সময়
খ.    মামা কোথায় পড়েন?
    ১.    কলেজে
    ২.    রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে
    ৩.    ঢাকার চারুকলা ইনস্টিটিউটে
    ৪.    চট্টগ্রামের চারুকলা ইনস্টিটিউটে
গ.    মৃৎশিল্পের সবচেয়ে প্রাচীন উপাদান হচ্ছে
    ১.    বাঁশ          ২.    কাঠ
    ৩.    পানি        ৪.    মাটি
ঘ.    আমাদের সবচেয়ে প্রাচীন শিল্প হচ্ছে
    ১.    চারুশিল্প             ২.    মৃৎশিল্প বা মাটির শিল্প
    ৩.    কারুশিল্প             ৪.    দারুশিল্প
ঙ.    কুমোর সম্প্রদায় কিসের কাজ করেন?
    ১.    বাঁশের কাজ                 ২.    কাঠের কাজ
    ৩.    পাকা বাড়ির কাজ        ৪.    মাটির কাজ
চ.    গ্রামের শিল্পীরা রং তৈরি করেন
    ১.    আম ও লাউ পাতা থেকে
    ২.    শিম ও কাঁঠাল গাছের বাকল থেকে
    ৩.    সরিষা ফুল থেকে
    ৪.    পান ও চুন থেকে
ছ.    পোড়ামাটির ফলকের অন্য নাম
    ১.    টেপা পুতুল        ২.    টেরাকোটা
    ৩.    শখের হাঁড়ি       ৪.    মৃৎশিল্প
৪.    নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর বলি ও লিখি।
ক)    মাটির শিল্প বলতে কী বুঝি?    [প্রা.শি. স. প.- ’১৩]
    উত্তর : মাটির শিল্প বলতে আমরা বুঝি মাটি দিয়ে তৈরি শিল্পকর্মকে। এ শিল্পের প্রধান উপকরণ হলো মাটি। কুমোররা তাঁদের হাতের নৈপুণ্য ও কারিগরি জ্ঞান কাজে লাগিয়ে এ ধরনের শিল্পকর্ম তৈরি করেন।
খ)    বাংলাদেশের প্রাচীন শিল্পকর্ম কোনটি?
    উত্তর : বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন শিল্পকর্ম হলো মৃৎশিল্প। এ দেশের কুমোর সম্প্রদায় যুগ যুগ ধরে মৃৎশিল্পের চর্চা করে আসছেন।
গ)    শখের হাঁড়ি কী রকম?    [প্রা.শি. স. প.- ’১৩]
    উত্তর : শখের হাঁড়ি হলো মাটি দিয়ে তৈরি এক ধরনের হাঁড়ি। এই হাঁড়িতে অপূর্ব সুন্দর সব কাজ করা থাকে। শখ করে পছন্দের জিনিস এ হাঁড়িতে রাখা হয় বলে এর নাম শখের হাঁড়ি।
ঘ)    বৈশাখী মেলায় কী কী পাওয়া যায়?
    উত্তর : বৈশাখী মেলায় বিচিত্র সব জিনিস পাওয়া যায়। বাঁশের তৈরি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র যেমন- কুলো, ডালা, ঝুড়ি, চালুন, মাছ ধরার চাঁই ইত্যাদি মেলে বৈশাখী মেলায়। মাটির তৈরি খেলনা, পুতুল ও বিভিন্ন ধরনের তৈজসপত্রও পাওয়া যায় এ মেলায়। এ ছাড়া পাওয়া যায় বাঙি, তরমুজ, মুড়ি-মুড়কি, জিলাপি, বাতাসা ইত্যাদি মজার মজার খাবার।
ঙ)    মৃৎশিল্পের প্রধান উপাদান কী?
    উত্তর : মৃৎশিল্পের প্রধান উপাদান হলো মাটি।
চ)    কয়েকটি মৃৎশিল্পের নাম বলি।
    উত্তর : আমাদের দেশের কুমোররা নানা ধরনের মৃৎশিল্প তৈরি করেন। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে মাটির হাঁড়ি, কলস, সরা, বাসন-কোসন, পেয়ালা, সুরাই, মটকা, জালা, পিঠে তৈরির ছাঁচ, নানা ধরনের খেলনা, টেরাকোটা ইত্যাদি।
ছ)    টেরাকোটা কী?    [প্রা.শি. স. প.- ’১৩,১৫]
    উত্তর : টেরাকোটা একটি ল্যাটিন শব্দ। ‘টেরা’ অর্থ মাটি, আর ‘কোটা’ অর্থ হলো পোড়ানো। পোড়ামাটির তৈরি মানুষের ব্যবহারের সামগ্রীগুলো টেরাকোটা হিসেবে পরিচিত। নকশা করা মাটির ফলক ইটের মতো পুড়িয়ে এ শিল্পকর্ম তৈরি করা হয়। টেরাকোটা বাংলাদেশের প্রাচীন মৃৎশিল্প।
জ)    বাংলাদেশের কোথায় পোড়ামাটির প্রাচীন শিল্প দেখতে পাওয়া যায়?    [প্রা.শি. স. প.- ’১৩]
    উত্তর : বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় পোড়ামাটির প্রাচীন শিল্প দেখতে পাওয়া যায়। শালবন বিহার, মহাস্থানগড়, পাহাড়পুরের  সোমপুর বিহার ও দিনাজপুরের কান্তজির মন্দিরে টেরাকোটার কাজ রয়েছে।
ঝ)    মাটির শিল্প কেন আমাদের ঐতিহ্য ও গৌরবের বিষয়?
[প্রা.শি.স.প. ২০১৫]
    উত্তর : আমাদের কুমোর সম্প্রদায় যুগ যুগ ধরে এ দেশের প্রাচীনতম শিল্পটিকে বহন করে  চলেছেন। মাটির তৈরি নানা শিল্পকর্মে আমাদের দেশের ঐতিহ্যের ছাপ লক্ষ করা যায়। পোড়ামাটির শিল্প বা টেরাকোটাগুলোতেও দেখা যায় অপূর্ব সুন্দর কারুকার্য। এ দেশের মানুষের মন যে শিল্পীর মন আমাদের মৃৎশিল্প সে পরিচয় বহন করে। বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোতেও দেখা যায় মৃৎশিল্পের চমৎকার সব নিদর্শন। এগুলো আমাদের সভ্যতার ইতিহাসকেই তুলে ধরে। মৃৎশিল্প তাই আমাদের ঐতিহ্য ও গর্বের বিষয়।
ঞ)    ‘মামার বাড়ি রসের হাঁড়ি’- প্রচলিত এই কথাটি দিয়ে কী বোঝানো হয়?
    উত্তর : মামার বাড়ি সবার কাছেই স্বপ্নময় একটি জায়গা। মামার বাড়িতে আদর, ভালোবাসা আর আপ্যায়নের মাত্রা অন্য যেকোনো জায়গার চেয়ে বেশি হয়। এ বাড়ির লোকজনের কাছে আমাদের আবদারের পরিমাণও হয় বেশি। ইচ্ছেমতো যা খুশি করা যায়। শাসন-বারণের ভয় থাকে না। মামার বাড়িতে কাটানো পুরোটা সময়ই আনন্দে ভরপুর থাকে বলে ‘মামার বাড়ি রসের হাঁড়ি’- কথাটি বলা হয়।
৫.    নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ি এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর লিখি।
    যখন কোনো কিছু সুন্দর করে আঁকি বা বানাই অথবা গাই, তখন তা হয় শিল্প। শিল্পের এ কাজকে বলে শিল্পকলা। আমাদের দেশের সবচেয়ে প্রাচীন শিল্প হচ্ছে মাটির শিল্প। এ দেশের কুমোর সম্প্রদায় যুগ যুগ ধরে তৈরি করে আসছেন মাটির জিনিস, যেমনÑ কলস, হাঁড়ি, সরা, বাসনকোসন, পেয়ালা, সুরাই, মটকা, জালা, পিঠে তৈরির নানা ছাঁচ। আরও কত কী! মাটির তৈরি শিল্পকর্মকে আমরা বলি মাটির শিল্প বা মৃৎশিল্প। এ শিল্পের প্রধান উপকরণ হলো মাটি। মাটি হলেই যে তা দিয়ে শিল্পের কাজ করা যাবে তাও নয়। এর জন্য অনেক যতœ আর শ্রম দরকার। দরকার হাতের নৈপুণ্য ও কারিগরি জ্ঞান। কুমোরদের কাছে এসব খুব সহজ। কারণ তাঁরা বংশ পরম্পরায় এ কাজ করে আসছেন।
ক.    শিল্পকলা বলতে কী বোঝ?
    উত্তর : কোনো কিছু যখন সুন্দর করে গাওয়া, আঁকা বা বানানো হয়, তখন তার নাম হয় শিল্প। শিল্পের এ কাজকে বলে শিল্পকলা।
খ.    শিল্পের কাজের জন্য কী কী প্রয়োজন?
    উত্তর : একেক শিল্পের কাজের জন্য একেক ধরনের উপাদান প্রয়োজন। যেমন মৃৎশিল্পের জন্য প্রয়োজন মাটি, কাঠের চাকা ইত্যাদি। আবার চিত্রশিল্পের জন্য লাগে রং, তুলি।
গ.    কেন কুমোরদের কাছে এসব কাজ সহজ?
    উত্তর : কুমোররা বংশপরম্পরায় মৃৎশিল্পের কাজ করে আসছেন। তাই তাঁদের জন্য এসব কাজ সহজ।
৬.    নিচের শব্দগুলো দিয়ে যা বুঝি তা লেখ।
ক)    মৃৎশিল্প
    উত্তর : মৃৎশিল্প বলতে বোঝায় মাটির তৈরি শিল্পকর্মকে। এ শিল্পের প্রধান উপকরণ মাটি বলেই এর নাম মৃৎশিল্প।
খ)    শখের হাঁড়ি
    উত্তর : শখের হাঁড়ি হলো মাটি দিয়ে তৈরি কারুকাজ করা এক ধরনের হাঁড়ি। শখ করে এ হাঁড়িতে পছন্দের জিনিস রাখা হয়  বলে এর নাম শখের হাঁড়ি।
গ)    টেরাকোটা
    উত্তর : পোড়ামাটির তৈরি মানুষের ব্যবহারের সব রকমের জিনিস টেরাকোটা হিসেবে পরিচিত। নকশা করা মাটির ফলক ইটের মতো পুড়িয়ে এ শিল্পকর্ম তৈরি করা হয়।
ঘ)    টেপা পুতুল
    উত্তর : কুমোররা নরম এঁটেল মাটির চাক হাতে নিয়ে টিপে টিপে নানা ধরনের ও নানা আকারের পুতুল তৈরি করেন। মাটি টিপে টিপে এ ধরনের পুতুল বানানো হয় বলে এগুলোর নাম টেপা পুতুল।

৭.    নিচের কথাগুলো বুঝে নিই।
কান্তজির মন্দির    ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে মহারাজা রামনাথ রায় দিনাজপুরে কান্তজির মন্দির নির্মাণ করেন। এ মন্দিরের গায়ে স্থাপিত অপূর্ব সুন্দর টেরাকোটা বাংলার মাটির শিল্পের প্রাচীন নিদর্শন।   

পাহাড়পুর    নওগাঁ জেলার পাহাড়পুরে আবিষ্কৃত হয়েছে প্রাচীন বৌদ্ধ সভ্যতার নিদর্শন সোমপুর বিহার। এই সোমপুর বিহারের আশ-পাশের বড় বৌদ্ধ মন্দিরে পাওয়া গেছে অনেক সুন্দর টেরাকোটা। এগুলো অষ্টম শতকের অর্থাৎ আজ থেকে প্রায় বার শ বছর আগের তৈরি।   
শালবন বিহার    কুমিল্লার ময়নামতিতে মাটি খুঁড়ে আবিষ্কৃত হয়েছে প্রাচীন বৌদ্ধ সভ্যতার নিদর্শন। অষ্টাদশ শতকের এই পুরাকীর্তি বাংলাদেশের প্রাচীন সভ্যতার পরিচায়ক। শালবন বিহারে পাওয়া গেছে নানা ধরনের পোড়ামাটির ফলক।   
মহাস্থানগড়    বগুড়া শহর থেকে ১২ কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত মহাস্থানগড়। যীশু খ্রিষ্টের জন্মের পূর্বে তৃতীয় থেকে পনের শ শতকে বাংলার এ প্রাচীন নগর গড়ে ওঠে। মহাস্থানগড়ে পাওয়া গেছে অনেক পোড়ামাটির ফলক, পাত্র, অলংকার ও মূর্তি।   
৮.    কর্ম-অনুশীলন।
    আমার দেখা কুমোরপাড়ার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিই। অথবা আমার দেখা কোনো হস্তশিল্প বা হাতের কাজ সম্পর্কে লিখি।
    উত্তর :
আমার দেখা কুমোরপাড়া
    আমাদের পাশের গ্রামটিতে ২০-২২টি পরিবার নিয়ে কুমোরপাড়া। গত বছর বার্ষিক পরীক্ষার পর আমরা পাড়াটি দেখতে গিয়েছিলাম। দেখতে পেলাম, ছোট-বড় সবাই নিজ নিজ কাজে ব্যস্ত। কেউ এঁটেল মাটির তাল চাক চাক করে সাজিয়ে রাখছে। পুরুষদের প্রায় সবাই মাটির চাকায় নানা ধরনের পাত্র বানাচ্ছে। বাচ্চারা পাত্রগুলো সারি করে রোদে শুকাতে দিচ্ছে। কেউ আবার শুকনো পাত্রগুলো ঢিবির মতো চুলার আগুনে পোড়াতে দিচ্ছে। বিশাল আকৃতির চুলা থেকে ধোঁয়া বের হচ্ছিল। উঠোনের এক পাশে রোদে শুকানোর উদ্দেশ্যে সারি করে সাজিয়ে রাখা হয়েছে টেপা পুতুল, মাটির কলস, হাঁড়ি, সরা, পেয়ালা বাসন-কোসন, সুরাই, মটকা, জালা ও পিঠে তৈরির ছাঁচ। তাদের কাছ থেকে আমরা বউ-জামাই, কৃষক, নথপরা ছোট্ট মেয়ে ইত্যাদি কয়েক রকমের মাটির পুতুল কিনে নিলাম। কুমোরপাড়ায় বেড়ানোর স্মৃতি কোনো দিনও ভুলব না।

অথবা
আমার দেখা হস্তশিল্প
    গত সপ্তাহে ছোট খালা আমাদের বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলেন। তিনি আমাকে একটি নকশিকাঁথা উপহার দিলেন। কাঁথাটি তৈরি করতে তাঁর প্রায় দুই মাস সময় লেগেছিল। কাঁথাটিতে রয়েছে নানা রঙের সুতোর কাজ। আর আছে চোখ জুড়ানো সব নকশা, ফুল, পাতা, প্রজাপতি, পুতুল আরো কত কী! সত্যিই, কাঁথাটি উপহার পেয়ে আমার খুব ভালো লেগেছে।
Previous Post Next Post

نموذج الاتصال