চতুর্দশ অধ্যায়
প্রশ্নোত্তর
জনসংখ্যা ও প্রাকৃতিক পরিবেশ
অতিরিক্ত সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর:
০১। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে বিশ্বের জনসংখ্যা কত ছিল?উত্তর: ১৮০০ সালের শুরুর দিকে বিশ্বের জনসংখ্যা ছিল প্রায় ১০০ কোটি।
০২। বর্তমানে পৃথিবীর লোকসংখ্যা কত?
উত্তর: বর্তমানে পৃথিবীর লোকসংখ্যা প্রায় ৭০০ কোটি।
০৩। জনসংখ্যার ঘনত্ব কী?
উত্তর: জনসংখ্যার ঘনত্ব হলো প্রতি একক জায়গায় বসবাসরত মোট লোকসংখ্যা।
০৪। জনসংখ্যার ঘনত্ব নির্ণয়ের সূত্র লেখ।
উত্তর: নসংখ্যার ঘনত্ব = মোট জনসংখ্যা ক্ষেত্রফল।
০৫। পৃথিবীল উষ্ণতা বৃদ্ধির কারণ কী?
উত্তর: কলকারখানা এবং যানবাহন থেকে নির্গত ক্ষতিকর গ্যাস বায়ু দূষণ সৃষ্টি করে, ফলে পৃথিবীর উষ্ণতা বাড়ে।
০৬। জৈব প্রযুক্তি ব্যবহার করে কোন ধরনের ফসল উদ্ভাবন করা সম্ভব হচ্ছে?
উত্তর: জৈব প্রযুক্তি ব্যবহার করে অধিক পুষ্টিসম্পন্ন, রোগ প্রতিরোধ এবং অধিক উৎপাদনশীল ফসল উদ্ভাবন করা সম্ভব হচ্ছে।
০৭। “হাইব্রিড গাড়ি” কাকে বলে?
উত্তর: যে সকল গাড়ি বিদ্যুৎ ও তেল উভয় জ্বালানি ব্যবহার করে চলতে পারে তাদেরকে “হাইব্রিড গাড়ি” বলে।
০৮। একটি নবায়নযোগ্য শক্তির উৎসের নাম লেখ।
উত্তর: একটি নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস হলো সৌরশক্তি।
০৯। অধিক খাদ্য উৎপাদনে কোনটির ভূমিকা রয়েছে?
উত্তর: অধিক খাদ্য উৎপাদনে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ভূমিকা রয়েছে।
১০। মানুষ বন উজার করছে কেন?
উত্তর: বাড়তি শস্য উৎপাদন এবং পশুপালনের জন্য মানুষ বন উজাড় করছে।
১১। বনভূমি ধ্বংসের ফলে কী হয়?
উত্তর: বনভূমি ধ্বংসের ফলে ভূমিক্ষয় এবং ভূমিধ্বস হয়।
১২। জমিতে অতিরিক্ত রাসায়নিক সার এবং কীটনাশক ব্যবহারে কোন দূষণ ঘটে?
উত্তর: জমিতে অতিরিক্ত রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের ব্যবহার মাটি এবং পানি দূষণ ঘটায়।
১৩। ২০১১ সালৈ বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত ছিল?
উত্তর: ২০১১ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল ১৪ কোটি ৯৭ লক্ষ ৭২ হাজার ৩৬৪ জন।
১৪। বাংলাদেশের ক্ষেত্রফল কত?
উত্তর: বাংলাদেশের ক্ষেত্রফল ১,৪৭,৫৭০ বর্গকিলোমিটার।
১৫। ১৯৯১ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত ছিল?
উত্তর: ১৯৯১ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল ১২ কোটি ১৪ লক্ষ।